একসময় মুর্শিদাবাদ ছিল অবিভক্ত বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার রাজধানী। রাজার দেশ। এখন রাজমিস্ত্রির জেলা। জেলার লক্ষ লক্ষ শ্রমিক নির্মানশিল্পে সারা দেশের প্রায় প্রতিটি রাজ্যে। এমনকি বিদেশেও। নিজের রাজ্যের বিভিন্ন জেলাতেও রাজমিস্ত্রির কাজে যুক্ত। দুবাইতে বিশ্বের সর্বোচ্চ বাড়িটি (বার্জ খলিফা) তৈরিতেও বেলডাঙ্গা তথা মুর্শিদাবাদের রাজমিস্ত্রিদের বিরাট ভূমিকা। কলকাতায় নাখোদা মসজিদের সংস্কারের জন্যও ডাক পড়ে মুর্শিদাবাদের মিস্ত্রির। মুর্শিদাবাদের মোট জনসংখ্যার চার ভাগের এক ভাগ মানুষই জেলার বাইরে পরিযায়ী শ্রমিক। এই শ্রমিকদের দেশে বিদেশে নির্যাতিত হতে হয়। ফলে কখনো কখনো তাদের মৃত্যুও হয়। নানান অপবাদ তাদের ভাগ্যে জোটে।
পিংলার বিস্ফোরণে নিহত নয়টি শিশু-কিশোরের ঘরের দাওয়ায় : জহিরুদ্দিন শেখ (১৯)
শমীক সরকার, নতুন চাঁদরা, মুর্শিদাবাদ, ১৪ জুন। অনুসন্ধানকারী দলটিতে ছিলেন মুহাম্মদ হেলালউদ্দিন, শমীক সরকার, শ্রীমান চক্রবর্তী, চিররঞ্জন পাল এবং মুহাম্মদ রাকিন শেখ# নতুন চাঁদরা কোনো গ্রাম নয়। মুর্শিদাবাদের ঔরঙ্গাবাদের একটি বস্তিই বলা যেতে পারে। পাশাপাশি ঠাসাঠাসি ঘরগুলো। যে বাচ্চা ছেলেটি আমাদের ডেকে তার বাড়ি নিয়ে গেল সে বাড়ি পৌঁছে আমাদের সামনে বসে জানালো, ‘ওই বোমা […]
সাম্প্রতিক মন্তব্য