কে ঠিক? ও.এন.জি.সি. নাকি পৌরপ্রশাসকেরা? ক্ষতিপূরণের টাকা পৌরসভায় জমা পড়েছে নাকি আদৌ পড়েনি? কৃষকেরা বলছেন টাকার বিলিবন্টন ইতিমধ্যে হয়ে গেছে। বিঘাপ্রতি কোটি টাকার ‘বখরা’। সত্যি কিনা জানিনা। আজ বামদলের জনৈক চেনা মুখ দেখলাম। কৃষকদের এবং ও.এন.জি.সি.-র মধ্যস্থতা করতে এলেন। কৃষক কল্যাণ সমিতির সভাপতি তপন দাসের জবাব – “এতদিন কোথায় ছিলেন? দুবছর ধরে লড়ছি। অবরোধ হল, অমনি চলে এলেন। আমরা কোর্টে গেছি। মামলা বিচারাধীন”। বাম নেতার পাল্টা জবাব -“অবরোধ করে কী হবে? এসব করে কী হবে?” তপন দাস স্পষ্ট বললেন -“কিছুই করব না।জমির দাম আপনারা আদায় করে দিন।” মধ্যস্থতাকারী নেতাটি চুপ করেন। তপন দাসের জবাব, “অবরোধ করেছি বলেই আপনারা আজ এলেন। না হলে কেউ জানতেও পারতেন না। জানার চেষ্টাও করেননি।” তিনি সরে পড়লেন। কৃষকদের সাথে কথা বলে বোঝা গেল এরা চাইছেন প্রোজেক্ট হোক।
‘সরকার কী করে কয়লা ব্লক নিলাম করে, খনিজ সম্পদের মালিকানা কি রাষ্ট্রের?’
সংবাদমন্থন প্রতিবেদন, আসানসোল, ২৯ মার্চ# মিথিলেশ কুমার ডাঙ্গে এসেছিলেন ঝাড়খণ্ডের হাজারিবাগ জেলা থেকে। ‘আজাদি বাঁচাও আন্দোলন’-এর এই নেতা বললেন, সরকার যে কয়লা ব্লক নিলাম করছে — সরকার কি এই কয়লা ব্লকগুলির মালিক? সুপ্রিম কোর্ট ৮ জুলাই ২০১৩ সালের একটি রায়-এ জানায়, রাষ্ট্র নয়, জমির নিচের খনিজ সম্পদের মালিক ওই জমির মালিকানা যার, তারই। অন্তত ‘মাইনিং […]
সাম্প্রতিক মন্তব্য