বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইন, ১৯৭২ অনুযায়ী ময়ূর কারো অধিকারভোগে এলে তাকে তৎক্ষণাৎ গ্রেপ্তার করা যায় এবং সাত বছরের জেল কিম্বা ৬০,০০০ টাকা জরিমানা কিম্বা দুটোই হতে পারে।
ক্ষমা চাওয়ার অর্থ নিছক মন্ত্র আওড়ানো হতে পারেনা। কোনো ক্ষমাপ্রার্থনা হতে হবে অকপট
আমি বিশ্বাস করি যে সুপ্রিম কোর্টই মৌলিক অধিকার, প্রহরী প্রতিষ্ঠানসমূহ এবং স্বয়ং সাংবিধানিক গণতন্ত্র রক্ষার সর্বোচ্চ দুর্গ। যথার্থই বলা হয়ে থাকে যে এটি গণতান্ত্রিক দুনিয়ায় সবচেয়ে শক্তিশালী ন্যায়ালয় এবং নিয়ত সারা দুনিয়ার বিচারালয়গুলির একটি দৃষ্টান্তস্বরূপ। আজকের এই সমস্যাঘন সময়ে, ভারতের অধিবাসীরা তাদের প্রত্যাশা এই আদালতের পরে ন্যস্ত করে আইনের শাসন সুনিশ্চিত করতে, তার কার্যনির্বাহীদের অবাধ শাসনের উপর নয়।
মুফু কিম্বা মোহাব্বৎ- এভাবে সংসার আর চলে না
গাড়ি ফেলে রাখলে ব্যাটারি বসে যেতে পারে- এই আশঙ্কায় প্রতিদিন রাস্তায় বেরতে হয়, অথচ প্যাসেঞ্জার খুবই কম। বেশিরভাগই একজন প্যাসেঞ্জার নিয়ে টোটো গাড়িগুলো ছুটছে। ন্যূনধিক ভাড়া মাথাপিছু দশ টাকা। রাস্তায় টোটো গাড়ির সংখ্যাও বেড়েছে। কিন্তু খদ্দের কোথায়?
সরকার চাল দিচ্ছে বলে কোনোরকমে সংসার চলে যাচ্ছে। চালের পরিমাণ কমিয়ে দিয়ে সরকার ঠিক কাজ করেনি মত দিলেন মুফু।
দেখে নিন বিশ্ব গণমাধ্যম স্বাধীনতা সূচকে পৃথিবীর বৃহত্তম গণতন্ত্রের স্থান
কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টের ২০১৯ সালের গ্লোবাল ইমপিউনিটি ইনডেক্সে ভারত ১৩তম স্থানে রয়েছে। সাংবাদিকদের হত্যা, তাদের বিরুদ্ধে সহিংসতা এবং হয়রানির প্রতিবিধান এবং দোষীদের বিচারের আওতায় না আনার উপর নির্ভর করে এই সূচক করা হয়। নারী সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে সহিংসতায় ভারত হল তৃতীয় সর্বোচ্চ দেশ। কোভিড-১৯ মহামারি মোকাবেলায় নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ে সমন্বয়হীনতা, কর্মপরিকল্পনায় অস্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিয়ে সাংবাদিকসহ যারাই কথা বলছেন তারাই হামলা-মামলা এবং হয়রানির শিকার হচ্ছেন। সিএএ এবং নাগরিক নিবন্ধন পঞ্জীর (এনআরসি) বিরুদ্ধে বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে সহিংসতা এবং আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অতিরিক্ত বল প্রয়োগের প্রবণতা দেখা গেছে। বিশেষত জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ হামলা, গুলি, যৌন হয়রানির ঘটনা ঘটেছে। এই বিক্ষোভকে কেন্দ্র করে মুসলিম পাড়া-মহল্লায় হামলার ঘটনায় কমপক্ষে ৫৩ জন নিহত এবং শত শত আহত হয়েছেন বলে খবর বেরিয়েছে। এই ধরণের ঘটনায় ভারতের ধর্মনিরপেক্ষতায় গর্বিত ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়েছে।
গণতন্ত্রে বিচারব্যবস্থার সমালোচনা নাজায়েজ? অনমনীয় প্রশান্ত ভূষণকে দন্ড দিতে হিমশিম সুপ্রিম কোর্ট
প্রশান্ত ভূষণ : ‘এরকম অনেক রয়েছে। বিচারপতি কাপাডিয়া উড়িষ্যার নিয়ামগিরিতে মাইনিং লিজের মামলায় সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, বেদান্ত লিজ পেতে পারে না, কারণ নরওয়ের সরকার ওদের ব্ল্যাকলিস্টেড করেছে। কিন্তু বেদান্তের সাবসিডিয়ারি কোম্পানি স্টারলাইট লিজ পেতে পারে, কারণ তারা সরকারি তালিকাভুক্ত কোম্পানি। বিচারপতি কাপাডিয়া এটাকে সরকারি তালিকাভুক্ত বলেছিলেন কারণ এই কোম্পানিতে ওঁর নিজের শেয়ার ছিল আর তাই তিনি স্টারলাইটের পক্ষে একটা অর্ডার পাশ করে দিলেন! যেখানে স্বার্থের সংঘাত রয়েছে সেক্ষেত্রে বিচারপতিদের মামলা শোনার বিষয়ে একটা আইন আছে। কিন্তু ওঁরা সেটা এড়িয়ে গেলেন এবং আপনি সেটা নিয়ে অভিযোগ করতে পারবেন না। কারণ সেক্ষেত্রে কনটেম্পট বা আদালত অবমাননা হয়ে যাবে।
- « Previous Page
- 1
- …
- 17
- 18
- 19
- 20
- 21
- …
- 283
- Next Page »
সাম্প্রতিক মন্তব্য