‘সময় তোমাকে’ পত্রিকার সম্পাদক সোমনাথ দাস ক্রনিক মায়েলোফাইব্রোসিস রোগে ভুগছিলেন। সারা পৃথিবীতে এই রোগে আক্রান্তরা কুড়ি বছরের বেশি বাঁচে না। তবু সোমনাথের নিজের বাঁচবার ইচ্ছা, মনোবল এবং নীলরতন সরকার হাসপাতালের হেমাটোলজি বিভাগের কর্মীদের সহৃদয় চিকিৎসায় সোমনাথ পঁয়ত্রিশ বছর জীবিত ছিলেন। বেঁচে থাকাকালীন তিনি নিজের দেহ ও চোখদুটি দান করার ইচ্ছা প্রকাশ করে গিয়েছিলেন। মৃত্যুর পর তাঁর বাবা-মা দেহদান করতে অনিচ্ছা প্রকাশ করেন। কিন্তু তাঁর চোখদুটি সময়মতো ব্যারাকপুরের দিশা চক্ষু হাসপাতালের প্রভা আই ব্যাঙ্কে দান করা হয়। এই সংস্থার মেডিকাল ডিরেক্টর ডাঃ সমর কুমার বসাক তাঁর পরিবারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। যতদূর জানা গেছে, সোমনাথের চোখদুটি দরিদ্র দুজন দৃষ্টিহীন মানুষকে দেওয়া হয়েছে।
জিতেন নন্দী, কলকাতা, ১১ জুন`
arnob says
ধন্যবাদ এমন সুন্দর পোস্ট করার জন্য। আমি অনেক দিন ধরে এই রকমের একটি পোষ্ট খুঁজছিলাম। আপনার এই পোস্ট অনেক উপকারে আসবে আমার বিশ্বাস। এর আগেও একটা টিপস্ পেয়েছিলাম। এই টিপসইটও অনেক উপকারী। যার দরকার হবে দেখতে পারেন। আবারো লেখককে ধন্যবাদ না দিয়ে পারছি না। তবে এরকম আরো একটি লেখা পড়েছিলাম ।। এখানে> http://muktomoncho.com/archives/1056