\begin{minipage}[t]{124mm}
\vspace{6mm}
\setlength{\baselineskip}{2pt}
\setlength{\parskip}{0.15ex}
\setlength{\parindent}{10pt}
\begin{multicols}{2}
[\section*{\RaggedRight
\Centering \BB{36.22}খুদে দোকানিদের পেটে কিল মেরে \\বঙ্কিম সেতুতে হাট উচ্ছেদ চলছে\\[52mm]
\BBI{11.2545}(বাঁদিকে) মঙ্গলাহাটে মালপত্র গোছাচ্ছেন দুই পাইকার। (ডানে) বঙ্কিম সেতুতে বসতে পাননি ফোর্ট উইলিয়ম জুটমিলের বদলি শ্রমিক, বর্তমান খুচরো বিক্রেতা। ছবি জিতেন নন্দীর তোলা।}]
\setcounter{columnbadness}{7000}
\setcounter{finalcolumnbadness}{7000}
\tolerance=2000
\begin{wraptable}[3]{r}[10mm+0.5\columnsep]{20mm}
\vspace{-4mm}
\Centering
\colorbox{black}{\textcolor{white}{\BB{23.22} মঙ্গলাহাট}}
\end{wraptable}
\BBI{11.25454}মুহাম্মদ হেলালউদ্দীন, জিতেন নন্দী, হাওড়া, ২৫ অক্টোবর~\EN{10}\textbullet\\[0.5mm]
\BN{11.07}
হাওড়ার বঙ্কিম সেতু থেকে মঙ্গলাহাট ব্যবসায়ীদের বসতে না দেওয়ার সিদ্ধান্তে অনড় রাজ্য সরকার। মঙ্গলাহাটের ১৩টি স্থায়ী পাকা আবাসন বাদ দিয়ে রাস্তায় বসা সমস্ত ব্যাবসায়ীদের উচ্ছেদ করতে সরকার বদ্ধপরিকর। শহরকে সুন্দর ও গতিশীল করার নামে বঙ্কিম সেতুর ওপর থেকে হকার উচ্ছেদ শুরু হয়েছে। এই আক্রমণ এখানে থেমে থাকবে না। এরপর ধীরে ধীরে বঙ্কিম সেতুর নিচেও তা নেমে আসবে। অতীতে আগের সরকারের আমলে কয়েকবার তার ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। এই সেতুর নিচে মহাত্মা গান্ধী রোড, চার্চ রোড, নিত্যধন মুখার্জি রোড, বিপ্লবী হরেন ঘোষ সরণি, সমস্ত রাস্তা থেকেই হাটের ব্যাবসায়ীদের উচ্ছেদ করবে উন্নয়নের কারবারিরা। আগের সপ্তাহের মতো এই সপ্তাহেও আজ মঙ্গলবার ভোর তিনটে থেকে পুলিশের তাড়া খাওয়া হকারদের সামান্য একাংশ হাজির হয় মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির গলির মুখে। সেই বিক্ষোভকারীদের পুলিশ গলি থেকে সরিয়ে বড়ো রাস্তা ক্লিয়ার করে দেয়। পুলিশের নাগাল থেকে বেরিয়ে এসে তারা পড়ে মিডিয়ার খপ্পরে, ক্যামেরাবাহিনীর ঘেরাটোপে তারা গুটি গুটি এগোতে থাকে কালিঘাট ব্রিজের ওপর দিয়ে। \par
আমরা হাটে পৌঁছাই প্রায় এগারোটা নাগাদ। ইতিমধ্যে হাট ব্যবসায়ীদের হটিয়ে বঙ্কিম সেতুর ফুটপাত পুলিশ দখল নিয়েছে। সেতুর নিচে যারা বসেছে, তারাও উচ্ছেদের আতঙ্কে ভুগছে। \par
আমরা প্রথমে কথা বলি হাটের খুচরো ব্যবসায়ী সঞ্জয় দাসের সঙ্গে। তিনি বাউড়িয়া থেকে এখানে কারবার\begin{wraptable}[3]{l}{10mm}
\hfill
\end{wraptable} করতে আসেন সকাল দশটা নাগাদ। গত দশ বছর ধরে এখানে আসছেন। আগে কলকাতার লালবাজারের কাছে একটা প্রাইভেট কোম্পানিতে কাজ করতেন। কোম্পানি বন্ধ হয়ে গেল। তখন থেকে হাটে হাটে মাল বিক্রির পেশা বেছে নেন। প্রতি সপ্তাহে শনিবার উলুবেড়িয়ার হাটে, রবি ও সোমবার হরি শাহ্র হাটে আর মঙ্গলবার এই মঙ্গলাহাটে এসে বসেন সঞ্জয় দাস। এখানেই লিলুয়ার চকপাড়ার কেশব দাস পাইকারি ব্যাবসা করেন, তাঁর কাছ থেকে সঞ্জয় দাস মাল (গেঞ্জি) কিনে বিক্রি করেন। আয় হয় গড়ে দু’আড়াইশো টাকা, তার মধ্যে পার্টি-পুলিশকে দিতে ৭০-৮০ টাকা চলে যায়। পাইকার কেশব দাস অবশ্য দশটার মধ্যে কারবার গুটিয়ে চলে যান। পাইকাররা সাধারণত আসে ভোর তিনটে নাগাদ, তারা দশটায় চলে গেলে সেই জায়গায় বসে খুচরো ব্যবসায়ীরা, তারা বিকেল চারটে অবধি থাকে।\par
আবদুল কাইয়ুম দু’সপ্তাহ ধরে ওপর থেকে তাড়া খেয়ে নিচে এসে ঘুরছেন, যদি বসার জন্য একটা ফাঁকা জায়গা পাওয়া যায়। তিনি শিবপুরের ফোর্ট উইলিয়াম জুট মিলের বদলি শ্রমিক, থাকেন হাওড়া বকুলতলায়। বিয়ের আগে কাজ করতেন হুগলির গোন্দলপাড়ায় জেনারেল সোসাইটি জুট মিলে, সেখানেও বদলিতে। স্বভাবতই মিলের কাজ অনিয়মিত। মহাজনের কাছ থেকে রঙিন ফ্যাশনদার গেঞ্জি কিনে মঙ্গলবার এখানে বঙ্কিম সেতুর ওপর ফুটপাতে হকারি করেন। সপ্তাহের অন্য দিন পাড়ায় পাড়ায় ঘুরে ফেরি করেন। \par
\RaggedLeft
\BBI{11.2545}এরপর তিনের পাতায়
\end{multicols}
\end{minipage}
—————————————————————————————————
\begin{minipage}[t]{124mm}
\vspace{7mm}
\setlength{\baselineskip}{2pt}
\setlength{\parskip}{0.15ex}
\setlength{\parindent}{10pt}
\begin{multicols}{2}
[\section*{\Centering \BB{36.12}রিলায়েন্স মোবাইল পরিষেবার খদ্দেরের অভিজ্ঞতা\\[3mm]
\RaggedLeft
\setlength{\shadowsize}{2pt}\setlength{\fboxsep}{2mm}
\shadowbox{\parbox[t]{0.45\textwidth}{\colorbox{black}{\textcolor{white}{\BB{14.26}অভিযোগ}} \\[1.5mm]\EN{10}\textbullet~\parbox[t]{0.44\textwidth}{\RaggedRight\BBI{12.0545}একটা অদ্ভুত ব্যাপার, কোম্পানি নিজের হাতে পরিষেবা নিষ্ক্রিয় করছে। খদ্দেরকে জানিয়েও দিচ্ছে তা এসএমএস মারফত। অথচ তার পরদিনই সেই পরিষেবা বাবদই টাকা কেটে নিয়ে বলছে — ঠিক করেছি! মাঝখান থেকে খদ্দেরের টাকা গায়েব!}\\[1.5mm]
\EN{10}\textbullet~\parbox[t]{0.44\textwidth}{\RaggedRight\BBI{12.0545}বারবার ণ্ণকাস্টমার কেয়ার’-এ জানিয়েও কোনো ফল হচ্ছে না।}\\[1.5mm]
\EN{10}\textbullet~\parbox[t]{0.44\textwidth}{\RaggedRight\BBI{12.0545}এর প্রতিকার কি?}\\[1.5mm]
}}
\\[2mm]
}]
\setcounter{columnbadness}{7000}
\setcounter{finalcolumnbadness}{7000}
\tolerance=2000
.\\[-50mm]
\BBI{11.2545}
অলোক দত্ত, এন্টালি, কলকাতা, ১৩ জুন~\EN{10}\textbullet\\[0.5mm]
\BN{11.17}
আমি রিলায়েন্স প্রিপেড মোবাইল পরিষেবা একজন খরিদার। ফোন নং ৮১০০৮৫৯১৯০। \par
অদূর অতীতেও ণ্ণনা চাইতে পাওয়া’ পরিষেবা ণ্ণঅনিচ্ছুক’ আমার ওপরে চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। পরিষেবা না নেওয়া সত্ত্বেও আমার প্রিপেড অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা কেটে নেওয়া হয়েছে এবং সেই টাকা ফেরত পাইনি। সাম্প্রতিক অভিজ্ঞতাটি পাঠককে আগে জানাচ্ছি। \par
গত ২৩ এপ্রিল ২০১২ আমার নম্বরে চালু থাকা একটি বিশেষ পরিষেবা……. …… …….
…………………………………………………………………………………
\colorbox{black}{\textcolor{white}{\BB{32.22}আমেরিকায় দানবদোকান ণ্ণদখল’}}
…………………………………………………………………………………….
Priyadorsinisenapoti says
Ami apnader patrikate lekha pathate chai doya kore email.id ta deben.apnader ki saradiya patrika prakasita hoi?