• প্রথম পাতা
  • আন্দোলন
  • কৃষি ও গ্রাম
  • খবরে দুনিয়া
  • চলতে চলতে
  • পরিবেশ
  • শিক্ষা ও স্বাস্থ্য
  • শিল্প ও বাণিজ্য
  • নাবালকথা

সংবাদমন্থন

পাতি লোকের পাতি খবর

  • আমাদের কথা
    • যোগাযোগ
  • পত্রিকার কথা
    • পাক্ষিক কাগজ
    • জানুয়ারি ২০০৯ – এপ্রিল ২০১২
  • মন্থন সাময়িকী
    • মন্থন সাময়িকী নভেম্বর ডিসেম্বর ২০১৪
    • মন্থন সাময়িকী সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ২০১৪
    • সাম্প্রতিক সংখ্যাগুলি
    • সাম্প্রতিক পিডিএফ
    • পুরনো সংখ্যাগুলি
  • সংবাদ সংলাপ
  • বিষয়ের আলোচনা

সংক্ষেপে নোনাডাঙার অতীত, ভবিষ্যতের ভয়

April 14, 2012 admin Leave a Comment

গ্রাম থেকে এসে কলকাতায় বস্তি বানিয়ে থাকা গরিব মানুষকে কীভাবে রাখা হবে তা নিয়ে সেই বিধান রায় থেকে শুরু করে পরপর সব সরকারেরই মাথাব্যথা ছিল। ১৯৭৭ সালে বামফ্রন্ট সরকার ক্ষমতায় আসার পর নোনাডাঙায় ধান চাষের জমি অধিগ্রহণ করে কলকাতা মেট্রোপলিটন ডেভেলপমেন্ট অথরিটির হাতে তুলে দেয়। এই জমি তখন ছিল খালা (নিচু জমি)। তার ওপর মাটি কেটে ফেলে ফেলে উঁচু করে এই রুবি প্রভৃতি নগর তৈরি হয়েছে। এই মাটি কাটার ফলে এখানে তৈরি হয়ে গেল ১৪৮টা ভেড়ি (মাছ চাষের জলা জায়গা), আর রুবির আশেপাশের বড়ো বড়ো লেক। এগুলি ছিল নোনাডাঙা মৌজা, তার পর মাদুরদহ মৌজা। এই নোনাডাঙার যে মাঠগুলি এখনও ফাঁকা রয়েছে, তার মাপ একুশ বিঘের একটু বেশি। প্রথমে এটাকে সব চোদ্দ ছটাক করে প্লট করা হয়েছিল। তার জন্য জলের ট্যাঙ্ক বসেছিল, রাস্তা করা হয়েছিল, লাইটপোস্ট বসেছিল। এখনও ওই মাঠের মধ্যে দিয়ে পিচরাস্তা দেখা যায়। পরে সে পরিকল্পনা ভেস্তে যায়।
শহরে বাবুদের জন্য কাজের লোক দরকার, সকাল থেকে রাত। এইসব কাজের লোককে শহরের মধ্যেও রাখা যায় না,  অনেক দূরেও রাখা যায় না! তাই শহরের কাছাকাছি বস্তি পুনর্বাসন শাসক বাবুদেরও চিরকালের মাথাব্যথা।
আর গরিব মানুষ আজ প্রলোভন পেয়েছে ফ্ল্যাটের। চাটাই ঘরে থাকতে থাকতে কোঠাবাড়ির স্বপ্ন, সে লোভ সাংঘাতিক। তার জন্য সে চারটে ভাইকেও খুন করে দিতে পারে।
যেটুকু জায়গায় লোক বসেছে মাঠে, সেটুকু দুই বিঘা মতো হবে। নোনাডাঙার পুনর্বাসনের ফ্ল্যাটের মাপ দুই কাঠা। অর্থাৎ ওই ২ বিঘা বা ৪০ কাঠা জায়গায় ২০টা এরকম বিল্ডিং হতে পারে। একেকটা বিল্ডিঙের বত্রিশটা করে ফ্ল্যাট হতে পারে ছোটোলোকেদের জন্য। অর্থাৎ মোট ৬৪০টা পরিবার থাকতে পারে ওই দুই বিঘা জায়গায়। এবার সরকার যদি কোনো কোম্পানিকে এই জমি বেচতে চায়, তাহলে ওই দুই বিঘার দাম পাবে এখন ৪ কোটি টাকা। কম করে। সেটা কি ছোটোলোকদের দিয়ে দিতে পারে সরকার?
আমার মনে হয়, শুধু ওই জায়গা নয়, এই ফ্ল্যাটগুলিও ফাঁকা করবে আস্তে আস্তে। জায়গা বেচে দেবে বড়ো কোম্পানিদের। নোনাডাঙার ফ্ল্যাটবাসীও নিরাপদ নয়।

বাপি মণ্ডল, নোনাডাঙা, ১৪ এপ্রিল

শিল্প ও বাণিজ্য নোনাডাঙ্গা, পুনর্বাসন, প্রতিবাদ, বস্তি

এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অনুসন্ধান করুন

সংবাদ মন্থন

  • ছিটমহল
  • মাতৃভূমি লোকাল

খবরের মাসিক সূচী

মেটা

  • Log in
  • Entries feed
  • Comments feed
  • WordPress.org

সাম্প্রতিক মন্তব্য

  • TG Roy on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প
  • Subrata Ghosh on স্বনির্ভরতায় উজ্জ্বল ‘শিশু কিশোর বিকাশ মেলা’
  • সুমিত চক্রবর্তী on ‘গুণগত মেশিন একটা মানুষকে মানসিক রোগী বানিয়ে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দিচ্ছে’
  • তীর্থরাজ ত্রিবেদী on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প

ফোরাম

  • আড্ডা
  • বিষয়ের আলোচনা
  • সংবাদ সংলাপ
  • সাংগঠনিক আলাপ

লে-আউট সহায়তা

সংবাদমন্থন প্রিন্ট >>
 
নমুনা ল্যাটেক>>

songbadmanthanweb [at the rate] gmail.com · যোগাযোগ · দায়দায়িত্ব · Log in