• প্রথম পাতা
  • আন্দোলন
  • কৃষি ও গ্রাম
  • খবরে দুনিয়া
  • চলতে চলতে
  • পরিবেশ
  • শিক্ষা ও স্বাস্থ্য
  • শিল্প ও বাণিজ্য
  • নাবালকথা

সংবাদমন্থন

পাতি লোকের পাতি খবর

  • আমাদের কথা
    • যোগাযোগ
  • পত্রিকার কথা
    • পাক্ষিক কাগজ
    • জানুয়ারি ২০০৯ – এপ্রিল ২০১২
  • মন্থন সাময়িকী
    • মন্থন সাময়িকী নভেম্বর ডিসেম্বর ২০১৪
    • মন্থন সাময়িকী সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ২০১৪
    • সাম্প্রতিক সংখ্যাগুলি
    • সাম্প্রতিক পিডিএফ
    • পুরনো সংখ্যাগুলি
  • সংবাদ সংলাপ
  • বিষয়ের আলোচনা

‘বাবা কুড়ি বছর ধরে সাইকেলে ফোর্ট উইলিয়ামে যাতায়াত করেছেন’

August 30, 2015 admin Leave a Comment

২৩ আগস্ট, বিশাল সাও, আলমপুর, মেটিয়াবুরুজ#

মৃত সাইকেল আরোহী রাজেন্দ্র কুমার সাও।
মৃত সাইকেল আরোহী রাজেন্দ্র কুমার সাও।

বাবা কাজে গিয়েছিলেন সকালবেলা আটটা নাগাদ ফোর্ট উইলিয়ামে। সওয়া চারটে নাগাদ ছুটি হয়েছিল। সাড়ে চারটে নাগাদ সিগারেট কল আর বিএনআর-নিমকমহলের ক্রসিংয়ের ওখানে দাঁড়িয়েছিলেন। রাস্তা জ্যাম ছিল, সিগনাল ছিল। তাই বাঁ সাইডে বাবা দাঁড়িয়েছিলেন। সিগনালটা খুলেছে, গাড়িটা স্টার্ট হয়েছে। ট্রেলারওয়ালা বুঝতে পারেনি যে বাবা দাঁড়িয়ে আছেন, ও বাঁদিকে টার্ন নিয়েছে আর পিছনের ডালা থেকে বাবার মাথায় লেগেছে। বাবা ওখানে পড়ে গেছেন, মুখ থেকে আওয়াজ বেরোচ্ছিল না। সামনেই ট্রাফিক গার্ড, ওরা ফোন করেছে ওয়েস্ট পোর্ট থানাতে। ওখান থেকে পুলিশ এসে বাবাকে নিয়ে গেছে এসএসকেএম-এ। বাঙুর ইনস্টিটিউট অফ নিউরোলজি এসএসকেএম-এর কাজ করে। ওখানে ডায়েরি নিয়েছে, ডাক্তার এসেছেন আর ওর মধ্যেই বাবা শেষ হয়ে গেছেন।

রবীন্দ্রনগর থানার অফিসার আমাদের বাড়িতে এসেছিল সাতটার সময়। এসে আমাকে বললেন যে ওয়েস্ট পোর্ট থানার বড়োবাবু তোমাকে ডাকছেন। ওখানে গেছি, বাবার আই কার্ড প্যান কার্ড ঘড়ি টাকাপয়সা ছিল, সেগুলো দিলেন আর বললেন যে এরকম অ্যাক্সিডেন্ট হয়েছে, তোমার বাবা এক্সপায়ার করে গেছে …। ওয়েস্ট পোর্ট থানায় এফআইআর (FIR No. 184 of 18.8.2015) করলাম। লালবাজার থেকে এফএসটি ডিপার্টমেন্ট এসেছিল। ওরাই সব এফআইআর লিখেছে। গাড়ির নাম্বার জানা গেছে (NL02L4761)। ড্রাইভার পালিয়েছে। গাড়ির কাগজপত্র গাড়িতে কিছু ছিল না। মালিক কাল লালবাজারে এফএসটি ডিপার্টমেন্টে দেখা করবে। যদি ওর কাগজপত্র ওকে থাকে, তাহলে ইনসিওরেন্স থেকে যা কিছু হবে। যদি ওর কাগজপত্র ওকে না থাকে, তাহলে অফিসার আমার সঙ্গে ওর ফেস-টু-ফেস কথা বলিয়ে দেবে। এখনও মালিকের নাম জানা যায়নি।

বাবা কুড়ি বছর ধরে সাইকেলে ফোর্ট উইলিয়ামে যাতায়াত করছেন। আর ছ-বছর ডিউটি ছিল। ওখানে ডিফেন্সে কারপেন্টারের কাজ করতেন। গতকাল সকালে আর একটা অ্যাক্সিডেন্ট হয়েছে ওই একই জায়গায়। আর্য্য পরিষদের টিচার অরবিন্দ কুমার মাহাতো বাইক নিয়ে দাঁড়িয়েছিলেন সকাল সাতটার সময়। ট্রেলার এসে পিষে দিয়েছে। উনিও মারা গেছেন। ওখানে হাইড রোড থেকে সিক লাইনের মধ্যে এক মাসে সাতটা অ্যাক্সিডেন্ট হয়ে গেছে। এই ট্রেলারগুলোতে খালাসি থাকে না। ওদের কাগজপত্রও ঠিক থাকে না।

২২ আগস্ট ওই একই জায়গায় ট্রেলারের ধাক্কায় মারা গেছেন মোটরবাইক আরোহী অরবিন্দ কুমার মাহাতো।
২২ আগস্ট ওই একই জায়গায় ট্রেলারের ধাক্কায় মারা গেছেন মোটরবাইক আরোহী অরবিন্দ কুমার মাহাতো।

শিল্প ও বাণিজ্য ট্রেলার, সাইকেল, সাইকেল আরোহী

এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অনুসন্ধান করুন

সংবাদ মন্থন

  • ছিটমহল
  • মাতৃভূমি লোকাল

খবরের মাসিক সূচী

মেটা

  • Log in
  • Entries feed
  • Comments feed
  • WordPress.org

সাম্প্রতিক মন্তব্য

  • TG Roy on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প
  • Subrata Ghosh on স্বনির্ভরতায় উজ্জ্বল ‘শিশু কিশোর বিকাশ মেলা’
  • সুমিত চক্রবর্তী on ‘গুণগত মেশিন একটা মানুষকে মানসিক রোগী বানিয়ে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দিচ্ছে’
  • তীর্থরাজ ত্রিবেদী on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প

ফোরাম

  • আড্ডা
  • বিষয়ের আলোচনা
  • সংবাদ সংলাপ
  • সাংগঠনিক আলাপ

লে-আউট সহায়তা

সংবাদমন্থন প্রিন্ট >>
 
নমুনা ল্যাটেক>>

songbadmanthanweb [at the rate] gmail.com · যোগাযোগ · দায়দায়িত্ব · Log in