জাপানে সব ক’টি চুল্লি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল এপ্রিল মাসে। পরমাণু বিদ্যুৎ ছাড়াই দিব্বি চলছিল জাপান — তার শক্তি সংরক্ষণের ণ্ণসেৎসুদেন’ উদ্যোগ নিয়ে। কিন্তু পরমাণু বিদ্যুৎ প্রশ্নচিহ্নের মধ্যে পড়ে যাবে, তাই পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালু করার জন্য জাপান সরকারের ওপর চাপ বাড়ছিল। অবশেষে টোকিও শহরে ১৪ শতাংশ আর পশ্চিম জাপানে ১৬ শতাংশ বিদ্যুৎ ঘাটতি হচ্ছে ঘোষণা করে ১৬ জুন জাপান সরকার বলে, কিছু পরমাণু চুল্লি চালু করা হবে।
এর বিরুদ্ধে জাপানে ব্যাপক প্রতিবাদ সংগঠিত হয়। হাজার হাজার মানুষ টোকিও শহরে রাস্তায় নেমে আসে ২৯ জুন। পরমাণু চুল্লি পুনরায় চালু না করার দাবিতে তারা সোচ্চার হয়। কিন্তু তা সত্ত্বেও জাপান সরকার পশ্চিম জাপানে ওহি পরমাণু প্রকল্পের একটি চুল্লি চালু করছে ১ জুলাই।
Leave a Reply