১১ মার্চ কুডানকুলামে কয়েক হাজার মৎস্যজীবী পরমাণু চুল্লির কাছে সমুদ্রে ৬০০টি বোটে কালো পতাকা লাগিয়ে প্রতীকি অবরোধে শামিল হয়। অবিলম্বে বিপজ্জনক ও ত্রুটিপূর্ণ এই পরমাণু প্রকল্প বানচাল করে তার জায়গায় একটি নবীকরণযোগ্য শক্তির পার্ক তৈরির আহ্বান জানায় আন্দোলনকারীরা।
এদিকে কলকাতা বইমেলা চলাকালীন এবং পরে ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ পর্যন্ত ৩৪ জন ব্যক্তি ও দুটি সংস্থার কাছ থেকে মোট ১৫,০০০.০০ (পনেরো হাজার টাকা) অর্থ সংগ্রহ করা হয়েছে কুডানকুলাম বিরোধী সংগ্রামে অর্থসাহায্য হিসেবে। এর মধ্যে প্রথম দফায় ৫০০০ টাকা পাঠানো হয়েছে। পরে ১৩ মার্চ বাকি ১০,০০০ টাকা পাঠানো হয়েছে। যাঁরা দিয়েছেন, তাঁদের নাম ও বন্ধনীতে অনুদানের পরিমাণ নিচে দেওয়া হল : সুজয় বসু (৫০০), কিরীটি রায় (১০০০), অমিতা নন্দী (১০০০), শান্তনু চক্রবর্তী (২০০.০০), তুষার চক্রবর্তী (৫০০.০০), সুমিতা দাস (৫০০.০০), ভারতীয় বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদী সমিতি (৫০০.০০), নিত্যানন্দ ঘোষ (৫০.০০), প্রশান্ত চট্টোপাধ্যায় (১০০.০০), অরুণ কান্তি বিশ্বাস (২০০.০০), অচ্যুত সেনগুপ্ত (১০০.০০), বিশ্বজিৎ রায় (৫০০.০০), রাজকুমার গুপ্ত (১০০.০০), গর্গ চ্যাটার্জি (১০০.০০), সৌরীন ভট্টাচার্য (১০০০.০০), তমাল ভৌমিক (১০০.০০), মিহির চক্রবর্তী (৫০০.০০), পার্থ নাগ (২০০.০০), সমর বাগচি (৫০০.০০), কৃষ্ণেন্দু মণ্ডল (৫০.০০), সজল রায়চৌধুরি (২০০.০০), অরুণ ভট্টাচার্য (৫০.০০), ধীরাজ বোস (৫০০.০০), কাজল সেন (১০০.০০), প্রদীপ মিত্র (১০০.০০), নিখিলেশ পাল (১০০.০০), সুমিত চক্রবর্তী (১০০.০০), অসিত রায় (১০০.০০), ভাস্কর শূর (২০০.০০), প্রদ্যুম্ন ব্যানার্জি (২০.০০), পঞ্চাদ্রি কর্মকার (১০০.০০), নারায়ণ নন্দী (৫০০.০০), তপতি ঘোষ (২০০০.০০), মনোজ পাল (১০০০.০০), মিহির চক্রবর্তী (৫০০.০০), দিশা (সংস্থা) (২২৩০.০০)।
Leave a Reply