খায়রুন্নেসা, ষোলোবিঘা, ১৫ ডিসেম্বর ২০১২#
ষোলোবিঘা বস্তির পোড়া ঘরগুলি পুনর্গঠনের কাজ চলছে। এআইইউডিএফ-এর নেতা বদরুদ্দিন আজমল ও সিদ্দিকুল্লা চৌধুরির উদ্যোগে পাঁচ হাজার বাঁশ আসছে আসাম থেকে। এই বাঁশ দিয়ে পুড়ে যাওয়া ষোলোবিঘা বস্তির ঘরগুলির কাঠামো তৈরি করা হবে। আমাদের কাছে পুড়ে যাওয়া ৩২৬টি ঘরের তালিকা রয়েছে।
এসইউসি, সিপিএম সহ বিভিন্ন সংস্থা এবং এস.টি আলির মতো ওস্তাগরদের সাহায্য নিয়ে নভেম্বর মাসের ৩০ তারিখ পর্যন্ত রান্না খাবার দেওয়া হয়েছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যদের। এরপর আর তা চালানো যায়নি। বেঁচে যাওয়া শুকনো চাল-ডাল বিতরণ করে দেওয়া হয়েছে। জেলাশাসকের দপ্তর থেকেও বাঁশের ব্যবস্থা করা হয়েছিল। কিন্তু বস্তিবাসীদের ১৫ দফা দাবি না মানায় সেই সাহায্য নেওয়া হয়নি। বস্তিতে শিক্ষার কাজে রত ‘রাইট ট্র্যাক’ এনজিও-র পক্ষ থেকে দুঃস্থ পরিবারগুলিকে সম্প্রতি শীতের জামাকাপড় দেওয়া হয়েছে।
একইসাথে বাসিন্দাদের নিয়ে উচ্ছেদের বিরোধিতা করে সভা সমাবেশও চলছে। একটি সমাবেশে যোগ দেন মেহের ইঞ্জিনিয়ার, অনুরাধা তলোয়ার প্রমুখ।
dumdam says
মুস্লিম বাংলা দেশি গুলা থেকেই গেলো । নিজে দের ঘরে রাখুন বা খাওান দাওান।।জানসংখা বাড়াক ,খরগশ এর মতন।
admin says
ষোলবিঘা বস্তির বাসিন্দারা ‘মুস্লিম বাংলাদেশি’, সেটা কীভাবে জানা গেল?