• প্রথম পাতা
  • আন্দোলন
  • কৃষি ও গ্রাম
  • খবরে দুনিয়া
  • চলতে চলতে
  • পরিবেশ
  • শিক্ষা ও স্বাস্থ্য
  • শিল্প ও বাণিজ্য
  • নাবালকথা

সংবাদমন্থন

পাতি লোকের পাতি খবর

  • আমাদের কথা
    • যোগাযোগ
  • পত্রিকার কথা
    • পাক্ষিক কাগজ
    • জানুয়ারি ২০০৯ – এপ্রিল ২০১২
  • মন্থন সাময়িকী
    • মন্থন সাময়িকী নভেম্বর ডিসেম্বর ২০১৪
    • মন্থন সাময়িকী সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ২০১৪
    • সাম্প্রতিক সংখ্যাগুলি
    • সাম্প্রতিক পিডিএফ
    • পুরনো সংখ্যাগুলি
  • সংবাদ সংলাপ
  • বিষয়ের আলোচনা

পরিষেবা দিতে অবহেলা, মহেশতলা পুরসভা খেসারত দিচ্ছে

July 11, 2014 admin Leave a Comment

২৭ জুন, ফারুক আহমেদ মোল্লা, আকড়া মহেশতলা#

building

১৫ জুলাই ২০১৩ আমি মহেশতলা পুরসভায় আমার বাড়ির শৌচালয় পরিষ্কার করার জন্য ১০০০ টাকা জমা দিয়েছিলাম। কাজ না হওয়ায় আমি ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৩ পুরসভার চেয়ারম্যানকে একটা রিমাইন্ডার লেটার দিই। তারপর পনেরোদিন পরে আমি চেয়ারম্যানের সঙ্গে দেখা করি। চেয়ারম্যান আমায় আশ্বাস দেন যে শৌচালয় পরিষ্কার করতে লোক যাবে। এইভাবে নভেম্বর মাস পর্যন্ত আমার শৌচালয় পরিষ্কার হয়নি। অগত্যা আমি কলকাতার মির্জা গালিব স্ট্রীটে কনজিউমার অ্যাফেয়ার্স-এ দেখা করি।

১২ ডিসেম্বর ২০১৩ একটা সালিশি বসে এবং পুরসভার কর্তৃপক্ষ বলে যে শৌচালয় পরিষ্কার করে দেবে। আমি বললাম, জুলাই থেকে ডিসেম্বর এই পাঁচ মাস কি আমি টয়লেটের মধ্যে সাঁতার কাটব? আমি নিজে পরিষ্কার করে নিয়েছি। ওরা বলল, তাহলে টাকাটা ফেরত দিই। আমি বললাম, না, যে অনিয়ম হয়েছে, মানুষের অধিকার লঙ্ঘন করা হয়েছে। সেই ক্ষতিপূরণ কে দেবে? সঙ্গে সঙ্গে মহেশতলা পুরসভার স্বাস্থ্য আধিকারিক সই করে দিলেন। আমি পরেরদিন ১৩ ডিসেম্বর ২০১৩ চলে গেলাম কনজিউমার ফোরামে। ওখানে গিয়ে আমি মহেশতলা পুরসভার বিরুদ্ধে পঞ্চাশ হাজার টাকার মামলা (C.C. Case No. 497 of 2013) করলাম।
ওরা বলেছিল যে আপনি পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত ক্ষতিপূরণ দাবি করতে পারেন। আমি বলেছিলাম যে তার দরকার নেই। আমি তো অধিকারের প্রশ্ন তুলেছি, আমার অত টাকার দরকার নেই। ২৪ জানুয়ারি ২০১৪ শুনানি হল। সেই শুনানিতে পুরসভার প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন না। তারা চিঠি পায়নি। পরবর্তীকালে আমি হাজিরা দিই। অবশেষে ৩০ মে ২০১৪ কোর্ট অর্ডার হয়। তাতে নির্দেশ দেওয়া হয় যে পুরসভা আমার জমা করা ১০০০ টাকা এবং ক্ষতিপূরণ হিসেবে ৭০০০ টাকা আমাকে ফাইন দেবে।
গতকাল ২৬ জুন আমার কাছে চিঠি আসে পুরসভায় গিয়ে চেক নিয়ে আসার জন্য। আমি আজ সেই চেক নিয়ে এসেছি। মহেশতলা পুরসভাকে তার পরিষেবা দিতে অবহেলা করার জন্য এই ক্ষতিপূরণ দিতে হয়েছে। এতে পরিবেশ দূষণ হয়েছে। তবে এখন এলাকায় গাড়ি ঢুকছে, দ্রুত কাজ হচ্ছে, পুরসভা আগে টাকা জমা নিচ্ছে না।

শিক্ষা ও স্বাস্থ্য পরিষেবা, পুরসভা, মহেশতলা

এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অনুসন্ধান করুন

সংবাদ মন্থন

  • ছিটমহল
  • মাতৃভূমি লোকাল

খবরের মাসিক সূচী

মেটা

  • Log in
  • Entries feed
  • Comments feed
  • WordPress.org

সাম্প্রতিক মন্তব্য

  • TG Roy on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প
  • Subrata Ghosh on স্বনির্ভরতায় উজ্জ্বল ‘শিশু কিশোর বিকাশ মেলা’
  • সুমিত চক্রবর্তী on ‘গুণগত মেশিন একটা মানুষকে মানসিক রোগী বানিয়ে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দিচ্ছে’
  • তীর্থরাজ ত্রিবেদী on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প

ফোরাম

  • আড্ডা
  • বিষয়ের আলোচনা
  • সংবাদ সংলাপ
  • সাংগঠনিক আলাপ

লে-আউট সহায়তা

সংবাদমন্থন প্রিন্ট >>
 
নমুনা ল্যাটেক>>

songbadmanthanweb [at the rate] gmail.com · যোগাযোগ · দায়দায়িত্ব · Log in