• প্রথম পাতা
  • আন্দোলন
  • কৃষি ও গ্রাম
  • খবরে দুনিয়া
  • চলতে চলতে
  • পরিবেশ
  • শিক্ষা ও স্বাস্থ্য
  • শিল্প ও বাণিজ্য
  • নাবালকথা

সংবাদমন্থন

পাতি লোকের পাতি খবর

  • আমাদের কথা
    • যোগাযোগ
  • পত্রিকার কথা
    • পাক্ষিক কাগজ
    • জানুয়ারি ২০০৯ – এপ্রিল ২০১২
  • মন্থন সাময়িকী
    • মন্থন সাময়িকী নভেম্বর ডিসেম্বর ২০১৪
    • মন্থন সাময়িকী সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ২০১৪
    • সাম্প্রতিক সংখ্যাগুলি
    • সাম্প্রতিক পিডিএফ
    • পুরনো সংখ্যাগুলি
  • সংবাদ সংলাপ
  • বিষয়ের আলোচনা

নতুন ওষুধের সরকারি অনুমোদনে ‘ওষুধ প্রস্তুতকারী, অনুমোদনকারী সংস্থা ও চিকিৎসা-বিশেষজ্ঞদের একটা চক্র’ কাজ করছে

August 8, 2013 admin Leave a Comment

ডঃ সায়ন্তন ব্যানার্জি ও ডঃ জয়িতা ভৌমিকের পেপার থেকে নেওয়া হয়েছে। মৌলানা আজাদ মেডিকাল কলেজ, নয়া দিল্লি#

india-court-ruling-upholds-access-to-cheaper-generic-drugs_1

সম্প্রতি বিবিসি-নিউজনাইট প্রতিবেদনে ভারতের অসংখ্য অনৈতিক ওষুধের পরীক্ষার বিষয়টা সামনে এসেছে। বিষয়টার পোশাকি নাম ‘ড্রাগ ট্রায়াল’, এর মাধ্যমে ভারতে নতুন ওষুধ বাজারে বিক্রির ছাড় পাওয়া যায়। যাদের এই পরীক্ষার জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে, তারা এই বিষয়টা সম্বন্ধে অজ্ঞ। কিন্তু ইংরেজিতে চোস্ত ঝকঝকে চেহারার ডাক্তারবাবুর প্রতি গরিব এবং অনেক সময় লেখাপাড়া না জানা রোগীর অন্ধ বিশ্বাসকে কাজে লাগানো হয়, তাদের শরীরটাকে ড্রাগ ট্রায়ালে ব্যবহার করা হয়।

২০১২ সালের মে মাসে পার্লামেন্টের দুই কক্ষে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিষয়ক পার্লামেন্টারি স্ট্যান্ডিং কমিটির তৈরি ‘সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন’-এর কার্যধারার ওপর ৫৯তম রিপোর্ট পেশ করা হয়েছিল। এ নিয়ে কোনো আলোচনা বা তর্ক সেখানে হয়নি। এই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ‘সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন’-এর ঘোষিত লক্ষ্য হল, ‘ফার্মাসিউটিকাল ইন্ডাস্ট্রির আকাঙ্ক্ষা, দাবি ও চাহিদা পূরণ করা’। নতুন ড্রাগ বা ওষুধ সরকারি অনুমোদনের ক্ষেত্রে এই রিপোর্টে এক হাস্যকর অসঙ্গতির কথা উঠে এসেছে। এই অনুমোদন দেন ‘ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ইন্ডিয়া’ বা ডিসিজিআই। দেখা যাচ্ছে, বেশিরভাগ নতুন ওষুধের জন্য বিশেষজ্ঞের সুপারিশ তেমন কোনো বৈজ্ঞানিক প্রমাণ বা তথ্য ছাড়াই ব্যক্তিগত উপলব্ধির ভিত্তিতে এসেছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে থাকা বিশেষজ্ঞের সুপারিশের বয়ান হুবহু এক। এমনকী, তাতে ডিসিজিআই-এর পূর্ণ রূপের উল্লেখের ভুলও একেবারে মিলে গেছে। পার্লামেন্টারি স্ট্যান্ডিং কমিটির নজরে এটা এসেছে। শুধু তাই নয়, কমিটি এটাও এই রিপোর্টে মন্তব্য করেছে, এই সুপারিশগুলির পিছনে ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থা ও বিশেষজ্ঞদের কোনো ‘অদৃশ্য হাত’ রয়েছে। তথ্য প্রমাণ দেখিয়ে দিচ্ছে, এক্ষেত্রে ‘ওষুধ প্রস্তুতকারী, অনুমোদনকারী সংস্থা ও চিকিৎসা-বিশেষজ্ঞদের একটা চক্র’ কাজ করছে। ওষুধের মতো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পণ্যের অনুমোদনের ক্ষেত্রে এধরনের অনৈতিক কাজকর্ম এক দারুণ শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

শিক্ষা ও স্বাস্থ্য ওষুধ, চিকিৎসা, ড্রাগ ট্রায়াল

এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অনুসন্ধান করুন

সংবাদ মন্থন

  • ছিটমহল
  • মাতৃভূমি লোকাল

খবরের মাসিক সূচী

মেটা

  • Log in
  • Entries feed
  • Comments feed
  • WordPress.org

সাম্প্রতিক মন্তব্য

  • TG Roy on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প
  • Subrata Ghosh on স্বনির্ভরতায় উজ্জ্বল ‘শিশু কিশোর বিকাশ মেলা’
  • সুমিত চক্রবর্তী on ‘গুণগত মেশিন একটা মানুষকে মানসিক রোগী বানিয়ে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দিচ্ছে’
  • তীর্থরাজ ত্রিবেদী on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প

ফোরাম

  • আড্ডা
  • বিষয়ের আলোচনা
  • সংবাদ সংলাপ
  • সাংগঠনিক আলাপ

লে-আউট সহায়তা

সংবাদমন্থন প্রিন্ট >>
 
নমুনা ল্যাটেক>>

songbadmanthanweb [at the rate] gmail.com · যোগাযোগ · দায়দায়িত্ব · Log in