দুলু খান, কলকাতা, ৩১ জানুয়ারি#
খবর আমাদের ভালোই। তবে আমার শরীরটা ভালো নেই। যা ঠান্ডা পড়েছে! আসাম থেকে সিদ্দিকুল্লা চৌধুরি (এআইইউডিএফ-এর নেতা) বাঁশ আনিয়েছিলেন। যাদের ঘর পুড়ে গেছে তাদের পাঁচখানা করে বাঁশ দেওয়া হয়েছে। ওই বাঁশ আর ত্রিপল দিয়ে কোনোরকমে ঘর করে নেওয়া হয়েছে। এছাড়া নতুন একটা স্কুল করার জন্য ওই বাঁশ দিয়ে একটা জলা জায়গা ঘিরে স্ট্রাকচার করা হয়েছে। সিদ্দিকুল্লা চৌধুরি বলেছেন, ওখানে শিশু শিক্ষা নিকেতন তৈরি করা হোক। হাওড়া জেলার একজন হাজিসাহেব, কী নাম মনে নেই, খুব বড়ো ওস্তাগর, তিনি ১০০টা ঘরের জন্য দর্মা আর টালি দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু ৩২০টা ঘরের জন্য দরকার, আমরা কী করে ১০০টা ঘর করে নিই? আমরা বললাম, আপনি ওই খরচের টাকাটা দিতে পারেন? হাজিসাহেব ৫০,০০০ টাকা দিতে রাজি হলেন। সেই টাকায় দর্মা কিনতে দেওয়া হয়েছে, এখনো এসে পৌঁছায়নি। ণ্ণরাইট ট্র্যাক’ সংস্থা থেকে এই মাসের গোড়ায় ৪২টা পরিবারকে হাঁড়ি আর মশারি দেওয়া হয়েছে। আগে এরা পায়নি, তাই এখন দেওয়া হল।
এদিকে সরকারি আমিন দিয়ে জায়গা জরিপ করা হচ্ছে। কেননা মিউনিসিপ্যালিটির চেয়ারম্যান বলেছিলেন, এটা খালি জায়গা। সেটা যে নয়, সেইজন্য ব্লুপ্রিন্ট তৈরি করা হচ্ছে। তারপর আমাদের পাট্টার জন্য দরখাস্ত করা হবে।
যারা বস্তিতে আগুন দিয়েছিল, সেই দুষ্কৃতকারীদের তো ধরা হয়নি। যে একজনকে মাত্র অ্যারেস্ট করা হয়েছিল, সেই নিতাই হালদার আজ এক সপ্তাহ হল ছাড়া পেয়েছে।
Leave a Reply