সংবাদমন্থন প্রতিবেদন, ১৪ নভেম্বর#
২৯ অক্টোবর চেন্নাইতে তামিলনাড়ু বিধানসভার বাইরে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কয়েকশো মানুষ কুডানকুলাম পরমাণু প্রকল্প বন্ধ করার দাবিতে বিক্ষোভ দেখাল। দলগুলির মধ্যে ছিল ভাইকো-র নেতৃত্বাধীন এমডিএমকে, থিরুমাভালাভান-এর ভিদুথালাই চিরুথাইগাল কাচি, তামিল নেতা নেদুমারান-এর অনুগামীরা, পেরিয়ার দ্রাভিদা কাঝাগাম প্রভৃতি দল এবং মৎস্যজীবীরা। পিএমএএনই নেতা এস পি উদয়কুমার এই আন্দোলনের পুরোভাগে ছিলেন। প্রায় ৩০০০ মানুষ গ্রেপ্তার হয় এবং তাদের সবাইকে ছেড়ে দেওয়া হয় বিকেলে।
একই দিনে বাঙ্গালোরে পরমাণু বিরোধী রাজভবন যাত্রা থেকে নাগরিক অধিকার রক্ষা সংগঠন পিইউসিএল-এর রাজ্য নেত্রী আরতি চোক্ষি সহ এগারো জন গ্রেপ্তার হয় এবং তাদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের পর ছেড়ে দেওয়া হয়।
৩১ অক্টোবর কুডানকুলাম পরমাণু প্রকল্প বাতিলের দাবির কথা জানিয়ে ভারত অবস্থিত বিভিন্ন বিদেশ দূতাবাসে চিঠি পাঠায় কুডানকুলামের পরমাণু প্রতিরোধ আন্দোলনকারীরা।
এদিকে ৯ নভেম্বর আন্দোলনের সামনের সারির তিন মৎস্যজীবী পরিবারের মহিলা, জেভিয়ার আম্মা, সেলভি এবং সুন্দরীর বিরুদ্ধে আরও তিনটি মামলা করে পুলিশ। এর বিরুদ্ধে তামিলনাড়ু সরকার এবং মহিলা কমিশনের কাছে ১৪ নভেম্বর একটি প্রতিবাদপত্র দেয় দেশের বিভিন্ন প্রান্তে জন আন্দোলনের নেতৃত্বদায়ী অবস্থানে থাকা প্রায় একশোজন সমাজকর্মী মহিলা।
Leave a Reply