মূল আপডেট আরতি চোক্ষী, বাংলা রূপান্তর জিতেন নন্দী#
ফুকুশিমাকে দূষণ-মুক্ত করার উদ্যোগ নিয়ে যে উদ্বেগ চলছিল, তার মধ্যেই ইভাকুয়েশন জোনের মধ্যে উৎপাদিত প্রথম একটা লট কৃষিজাত দ্রব্য সমুদ্রপথে বিদেশে পাঠানো হল। ফুকুশিমার পরমাণু বিপর্যয় মোকাবিলায় ভূমিকা গ্রহণের ত্রুটির কারণে তিনজন টেপকো একজিকিউটিভকে অভিযুক্ত করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে বিচারকদের একটি প্যানেল।
২০১১ সালের জুন মাসে দূষিত তেজস্ক্রিয় জল ঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হওয়ার কারণে টেপকো আরেভা-র দূষণ-মুক্তি ব্যবস্থাকে (decontamination system set up) আর ব্যবহার করবে না। ফুকুশিমা সাইটে দূষিত তেজস্ক্রিয় জল সঞ্চয় করার স্থানের অভাব দেখা দিয়েছে। টেপকো তাই ধোয়া সংক্রমিত জল সরাসরি সমুদ্রে ফেলার প্রস্তাব দিয়েছে। একটা নতুন হিসেব অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে, ফুকুশিমার ১নং পাওয়ার প্ল্যান্টে বিপর্যয় ঘটার কয়েকদিনের মধ্যেই ৩নং চুল্লির প্রায় সমস্ত পরমাণু জ্বালানি গলে যায়। এর ফলে যে ভয়াবহ বিপর্যয় বাস্তবে ঘটেছে, তা আগে ভাবা হয়নি।
জাপানে পরমাণু শক্তি উৎপাদন পুনরায় চালু করা ২০১৫ সাল পর্যন্ত পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে।
Leave a Reply