রামজীবন ভৌমিক, কোচবিহার, ৩ ডিসেম্বর#
গতকাল কোচবিহার চকচকা ইন্ডাস্ট্রিয়াল ওপেন ফিল্ড এলাকায় গ্রেটার কোচবিহার পিপলস এসোসিয়েশনের ডাকে এক বিশাল জনসভা অনুষ্ঠিত হয়। সকাল ছ’টা থেকেই হাজার হাজার লোক এসে উপস্থিত হয়। জয় শ্রী শিবচণ্ডী ধ্বনিতে সারা দিন মাঠ মুখরিত থাকে। মা শিবচণ্ডীর পূজো হয়। জিসিপিএ-র পতাকা উত্তোলন হয়। বিভিন্ন শিল্পীরা কোচবিহার ভূখণ্ডকে দেশমাতা হিসেবে বর্ণনা করে দেশাত্মবোধক গান গাইবার পর একে একে মাননীয় নেতা নেত্রী বর্গ তাদের বক্তব্য রাখেন।
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের ভোট কোচবিহার রাজ্যের উপর চাপিয়ে দেওয়ার বিরুদ্ধে যে আন্দোলন চলছে তার সাফল্যর বিষয়ে বিশদে বলেন প্রেসিডেন্ট শ্রী নির্মাল্য রায়। কোচবিহার রাজ্যের মহারাজা অনন্ত মহারাজা মহাশয় তার বক্তব্যে কোচবিহারবাসীদের নিজের রাজ্য পুনরুদ্ধার আর আন্দোলনের জন্য আত্মউপলদ্ধির কথা বলেন। তিনি আরো জানান, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শ্রী সুশীল কুমার সিন্ধে ১০ নভেম্বর আমাদের কথা দিয়েছেন, আমাদের কোচবিহার রাজ্য আমরা পাচ্ছি। সাথে আমাদের মাতৃভাষা হিসেবে আমরা পাচ্ছি রাজবংশী।
অসংখ্য নারায়নী সেনা সুশৃঙ্খল ভাবে পুরো জনসভার কাজ নিয়ন্ত্রিত করেন। সাধারণ মানুষের মধ্যে নতুন রাজ্য গঠন, ভাষার স্বীকৃতি, সাথে দুর্নীতি মুক্ত কোচবিহার প্রশাসন পাওয়ার দৃঢ় বিশ্বাস ছিল চোখে পড়ার মত।
গতকাল কোচবিহার চকচকা ইন্ডাস্ট্রিয়াল ওপেন ফিল্ড এলাকায় গ্রেটার কোচবিহার পিপলস এসোসিয়েশনের ডাকে এক বিশাল জনসভা অনুষ্ঠিত হয়। সকাল ছ’টা থেকেই
হাজার হাজার লোক এসে উপস্থিত হয়। জয় শ্রী শিবচণ্ডী ধ্বনিতে সারা দিন মাঠ মুখরিত থাকে। মা শিবচণ্ডীর পূজো হয়। জিসিপিএ-র পতাকা উত্তোলন হয়। বিভিন্ন
শিল্পীরা কোচবিহার ভূখণ্ডকে দেশমাতা হিসেবে বর্ণনা করে দেশাত্মবোধক গান গাইবার পর একে একে মাননীয় নেতা নেত্রী বর্গ তাদের বক্তব্য রাখেন।
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের ভোট কোচবিহার রাজ্যের উপর চাপিয়ে দেওয়ার বিরুদ্ধে যে আন্দোলন চলছে তার সাফল্যর বিষয়ে বিশদে বলেন প্রেসিডেন্ট শ্রী নির্মাল্য রায়।
কোচবিহার রাজ্যের মহারাজা অনন্ত মহারাজা মহাশয় তার বক্তব্যে কোচবিহারবাসীদের নিজের রাজ্য পুনরুদ্ধার আর আন্দোলনের জন্য আত্মউপলদ্ধির কথা বলেন। তিনি
আরো জানান, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শ্রী সুশীল কুমার সিন্ধে ১০ নভেম্বর আমাদের কথা দিয়েছেন, আমাদের কোচবিহার রাজ্য আমরা পাচ্ছি। সাথে আমাদের মাতৃভাষা হিসেবে
আমরা পাচ্ছি রাজবংশী।
অসংখ্য নারায়নী সেনা সুশৃঙ্খল ভাবে পুরো জনসভার কাজ নিয়ন্ত্রিত করেন। সাধারণ মানুষের মধ্যে নতুন রাজ্য গঠন, ভাষার স্বীকৃতি, সাথে দুর্নীতি মুক্ত কোচবিহার
প্রশাসন পাওয়ার দৃঢ় বিশ্বাস ছিল চোখে পড়ার মত।
Leave a Reply