• প্রথম পাতা
  • আন্দোলন
  • কৃষি ও গ্রাম
  • খবরে দুনিয়া
  • চলতে চলতে
  • পরিবেশ
  • শিক্ষা ও স্বাস্থ্য
  • শিল্প ও বাণিজ্য
  • নাবালকথা

সংবাদমন্থন

পাতি লোকের পাতি খবর

  • আমাদের কথা
    • যোগাযোগ
  • পত্রিকার কথা
    • পাক্ষিক কাগজ
    • জানুয়ারি ২০০৯ – এপ্রিল ২০১২
  • মন্থন সাময়িকী
    • মন্থন সাময়িকী নভেম্বর ডিসেম্বর ২০১৪
    • মন্থন সাময়িকী সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ২০১৪
    • সাম্প্রতিক সংখ্যাগুলি
    • সাম্প্রতিক পিডিএফ
    • পুরনো সংখ্যাগুলি
  • সংবাদ সংলাপ
  • বিষয়ের আলোচনা

এভারেস্টে বিপর্যয়ে মৃত সঙ্গীরা, শ্রদ্ধা জানিয়ে অভিযান থেকে সরে দাঁড়ালো শেরপারা

May 21, 2014 admin Leave a Comment

কুশল বসু, কলকাতা, ৪ মে#

কয়েকবছর ধরেই এভারেস্টে ভিড় লেগে গেছে।
কয়েকবছর ধরেই এভারেস্টে ভিড় লেগে গেছে।

গত ১৮ এপ্রিলের হিমানী তুষার-ধসের কারণে ১৬ জন নেপালি গাইড মারা গিয়েছিল এভারেস্টের রাস্তায়, এক এবং দুই নম্বর বেস ক্যাম্পের মাঝখানে খুম্বু আইসফলের নিচে। এভারেস্টের ইতিহাসের ভয়ংকরতম এই দুর্ঘটনার পর নেপালি গাইডদের অভূতপূর্ব সিদ্ধান্তে বন্ধ হয়ে গেল এ বছরের মতো এভারেস্ট অভিযান। প্রায় ৬০০ এভারেস্ট যাত্রী, প্রায় প্রত্যেকেই বিদেশি এবং অধিকাংশই পশ্চিমি দেশগুলোর, যারা লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে এসেছিল অ্যাডভেঞ্চারে, তারা ফিরে গেল দেশে। কেউ স্বেচ্ছায়, বেশিরভাগই নেপালি সরকার ও গাইডদের গালমন্দ করতে করতে।
মে মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকেই এভারেস্টের ‘সিজন’ শুরু হয়। তখন বিদেশি পর্বতারোহীরা উঠতে শুরু করে। কিন্তু তার আগে থেকেই খারাপ আবহাওয়ার মধ্যে ঝুঁকি নিয়ে স্থানীয় গাইডরা (যাদের বেশিরভাগই শেরপা জাতিভুক্ত) কেজি কেজি জিনিসপত্র বয়ে নিয়ে উঠে যায় এভারেস্টের গায়ে। ওইদিনও রাত থাকতেই গাইডরা রওনা দিয়েছিল, পিঠে অক্সিজেন, স্টোভ, যন্ত্রপাতি, তাঁবু প্রভৃতি নিয়ে। এইসব কাজ করার জন্য এক মরশুমে গাইডদের রোজগার যা হয়, তা নেপালের মানুষদের গড় বাৎসরিক রোজগারের সাত আট গুণ। ফলে পায়ে পায়ে ঝুঁকি থাকলেও ফেলতে পারে না কেউই।
আজ থেকে বিশ বছর আগেও এভারেস্টে ওঠা এত সহজ ছিল না, এত লোক আসতও না প্রতিবছর। কিন্তু এখন টাকা দিলেই এভারেস্টে ওঠা যায়। কর্পোরেট অ্যাডভেঞ্চার কোম্পানিগুলি দু-তিনমাস ধরে ট্রেনিং করায়, তারপর গাইডরা প্রায় কোলে করে নিয়ে অভিযাত্রীদের পৌঁছে দেয় এভারেস্টের চূড়োয়। এবছর এর মধ্যেই ছশো জন জড়ো হয়েছিল এভারেস্টে উঠবে বলে। এর ওপর যোগ হয় নেপালি গাইডরা। সংবাদে প্রকাশ, এবারে কিছু ইউরোপিয়ান কোম্পানি নিজেরা গাইড ভাড়া করে এনেছিল, এই নিয়ে স্থানীয় গাইডদের সঙ্গে বচসাও বেধেছিল তাদের।
২৪ এপ্রিল দীর্ঘক্ষণ ধরে চলা একটি মিটিংয়ে স্থানীয় শেরপারা সিদ্ধান্ত নেয়, যারা মারা গেছে তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এই বছর তারা এভারেস্ট যাত্রা বন্ধ রাখবে। তার আগে, বিভিন্ন অ্যাডভেঞ্চার কোম্পানি দাবি তুলেছিল, নেপালি সরকারের দেওয়া ক্ষতিপূরণের পরিমাণ বাড়ানো হোক, কিন্তু এবছরের যাত্রা যেন বাতিল না হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত নেপালি শেরপারা দেখিয়ে দিল, ক্ষতিপূরণ বা অভিযানের টাকার লোভের চেয়ে মনুষ্যত্বই বড়ো।

খবরে দুনিয়া এভারেস্ট, খুম্বু আইসফল, বিপর্যয়, শেরপা, শ্রমিক

এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অনুসন্ধান করুন

সংবাদ মন্থন

  • ছিটমহল
  • মাতৃভূমি লোকাল

খবরের মাসিক সূচী

মেটা

  • Log in
  • Entries feed
  • Comments feed
  • WordPress.org

সাম্প্রতিক মন্তব্য

  • TG Roy on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প
  • Subrata Ghosh on স্বনির্ভরতায় উজ্জ্বল ‘শিশু কিশোর বিকাশ মেলা’
  • সুমিত চক্রবর্তী on ‘গুণগত মেশিন একটা মানুষকে মানসিক রোগী বানিয়ে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দিচ্ছে’
  • তীর্থরাজ ত্রিবেদী on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প

ফোরাম

  • আড্ডা
  • বিষয়ের আলোচনা
  • সংবাদ সংলাপ
  • সাংগঠনিক আলাপ

লে-আউট সহায়তা

সংবাদমন্থন প্রিন্ট >>
 
নমুনা ল্যাটেক>>

songbadmanthanweb [at the rate] gmail.com · যোগাযোগ · দায়দায়িত্ব · Log in