সূত্র : ডিএনএ, মঙ্গলবার ১৯ ফেব্রুয়ারি, বঙ্গানুবাদ জিতেন নন্দী#
১৮ ফেব্রুয়ারি দিল্লির জামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জামিয়া টিচার্স সলিডারিটি অ্যাসোসিয়েশন’ আয়োজিত এক জনসভায় দিল্লি হাইকোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি এ পি শাহ বলেন, ‘আফজল গুরুর গোপন ফাঁসি বহু অস্বস্তিকর বিষয় তুলে ধরেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল, তাঁকে মাফ করে দেওয়ার আবেদন নাকচ করার ওপর তাঁকে চ্যালেঞ্জ জানানোর সুযোগ দেওয়া হয়নি।’ প্রবীণ আইনজ্ঞ নিত্য রামকৃষ্ণন বলেন, এই গোপন ফাঁসি ‘আইনের সাম্প্রতিকতম ও স্পষ্টতম রূপ যা আইনহীনতার রাস্তা নিয়েছে’ এবং বেশ কিছুকাল ধরেই একটু একটু করে এই পথে এগোনো হচ্ছিল। এই সভায় উপস্থিত কাশ্মীরি ছাত্রছাত্রীরা উত্তেজিত হয়ে ওঠেন। একজন ছাত্রী প্রশ্ন করেন, কেন আইনজ্ঞদের মধ্য থেকে কেউ কিংবা বার কাউন্সিল এই ধরনের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তাদের আপত্তি প্রকাশ করল না। ‘যদি আফজলের সঙ্গে এটা হতে পারে, অন্য কারোর সঙ্গেও তা ঘটতে পারে।’
Leave a Reply