• প্রথম পাতা
  • আন্দোলন
  • কৃষি ও গ্রাম
  • খবরে দুনিয়া
  • চলতে চলতে
  • পরিবেশ
  • শিক্ষা ও স্বাস্থ্য
  • শিল্প ও বাণিজ্য
  • নাবালকথা

সংবাদমন্থন

পাতি লোকের পাতি খবর

  • আমাদের কথা
    • যোগাযোগ
  • পত্রিকার কথা
    • পাক্ষিক কাগজ
    • জানুয়ারি ২০০৯ – এপ্রিল ২০১২
  • মন্থন সাময়িকী
    • মন্থন সাময়িকী নভেম্বর ডিসেম্বর ২০১৪
    • মন্থন সাময়িকী সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ২০১৪
    • সাম্প্রতিক সংখ্যাগুলি
    • সাম্প্রতিক পিডিএফ
    • পুরনো সংখ্যাগুলি
  • সংবাদ সংলাপ
  • বিষয়ের আলোচনা

মণিপুরের ভুয়ো সংঘর্ষের মুখোশ খুলে দিল সুপ্রিম কোর্ট নিয়োজিত কমিশন

August 5, 2013 admin Leave a Comment

সংবাদমন্থন প্রতিবেদন, ২৬ জুলাই#

এবছর ১১ জুলাই মণিপুরের বামনকামফু গ্রামে মনোরমা দেবীর স্মরণ। ২০০৪ সালে মনোরমা দেবীকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে রাতের অন্ধকারে খুন করে ভারতীয় সেনাবাহিনীর আসাম রাইফেলের জওয়ানরা। এর প্রতিবাদে পরবর্তী কয়েক মাস ধরে ফেটে পড়ে মণিপুর উপত্যকা। কাংলা দুর্গের সামনে উলঙ্গ হয়ে প্রতিবাদ জানায় ইমা-রা।
এবছর ১১ জুলাই মণিপুরের বামনকামফু গ্রামে মনোরমা দেবীর স্মরণ। ২০০৪ সালে মনোরমা দেবীকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে রাতের অন্ধকারে খুন করে ভারতীয় সেনাবাহিনীর আসাম রাইফেলের জওয়ানরা। এর প্রতিবাদে পরবর্তী কয়েক মাস ধরে ফেটে পড়ে মণিপুর উপত্যকা। কাংলা দুর্গের সামনে উলঙ্গ হয়ে প্রতিবাদ জানায় ইমা-রা।

মণিপুরে অবৈধভাবে হত্যা হওয়া ব্যক্তিদের পরিবারবর্গের একটি সংস্থা ‘একস্ট্রা জুডিসিয়াল একজিকিউশন ভিক্টিম ফ্যামিলিজ অ্যাসোসিয়েশন’ এবং অন্যান্যদের ২০১২ সালের একটি আবেদনের ভিত্তিতে সুপ্রিম কোর্ট ৪ জানুয়ারি ২০১৩ একটি কমিশন গঠন করে। এই কমিশনে নিযুক্ত চেয়ারম্যান অবসরপ্রাপ্ত বিচারক এন সন্তোষ হেগড়ে এবং দুই সদস্য যে এম লিংদো ও ডঃ অজয় কুমার সিং-কে ১২ সপ্তাহ সময় দেওয়া হয় সম্পূর্ণ তদন্ত করে রিপোর্ট পেশ করার জন্য। যদিও আবেদনকারীরা বহু হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্ত সুপ্রিম কোর্টে তুলে ধরেছিলেন। কিন্তু ২০০৯-২০১০ সালের প্রথম ৬টি ঘটনা নিয়ে কমিশনকে তদন্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়। কমিশন ৩০ মার্চ রিপোর্ট পেশ করে। এতে প্রমাণিত হয়, এই ৬টি ঘটনায় মৃত আজাদ খান, খাম্‌বঙমায়ুম অর্সনজিত, নামেইরাকপাম গোবিন মেইতেই, নামেইরাকপাম নোবো মেইতেই, এলাঙবাম কিরণজিত সিং, চোঙথাম উমাকান্ত এবং আকোইজাম প্রিয়ব্রত কোনো সংঘর্ষে যুক্ত ছিলেন না এবং (নিরাপত্তা বাহিনীর) কেউ আত্মরক্ষার জন্য তাঁদের ওপর গুলি চালায়নি।
কমিশন এই পর্যবেক্ষণের পাশাপাশি মোট ২২টি সুপারিশ করেছে। ২০০৪ সালে আসাম রাইফেলসের জওয়ানদের হাতে থাঙজাম মনোরমার হত্যাকাণ্ডের পর মণিপুর উপত্যকায় গণ-আন্দোলনের ফলে কেন্দ্রীয় সরকার জীবন রেড্ডি কমিটিকে AFSPA –র ফলাফলের পর্যালোচনা করতে নির্দেশ দেয়। সেই কমিটি শুনানির পর কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে যে রিপোর্ট পেশ করে, তাতে বলা হয়েছিল, AFSPA  হল ণ্ণদমনের প্রতীক, ঘৃণার সামগ্রী এবং বিভেদ ও স্বেচ্ছাচারের হাতিয়ার’। এখনকার এই কমিশন সেই রিপোর্ট অত্যন্ত যত্নের সঙ্গে খতিয়ে দেখেছে এবং শ্রদ্ধাশীলভাবে তার সঙ্গে ঐকমত্য প্রকাশ করেছে।

মানবাধিকার ভুয়ো সংঘর্ষ, মণিপুর, রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস

এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অনুসন্ধান করুন

সংবাদ মন্থন

  • ছিটমহল
  • মাতৃভূমি লোকাল

খবরের মাসিক সূচী

মেটা

  • Log in
  • Entries feed
  • Comments feed
  • WordPress.org

সাম্প্রতিক মন্তব্য

  • TG Roy on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প
  • Subrata Ghosh on স্বনির্ভরতায় উজ্জ্বল ‘শিশু কিশোর বিকাশ মেলা’
  • সুমিত চক্রবর্তী on ‘গুণগত মেশিন একটা মানুষকে মানসিক রোগী বানিয়ে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দিচ্ছে’
  • তীর্থরাজ ত্রিবেদী on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প

ফোরাম

  • আড্ডা
  • বিষয়ের আলোচনা
  • সংবাদ সংলাপ
  • সাংগঠনিক আলাপ

লে-আউট সহায়তা

সংবাদমন্থন প্রিন্ট >>
 
নমুনা ল্যাটেক>>

songbadmanthanweb [at the rate] gmail.com · যোগাযোগ · দায়দায়িত্ব · Log in