• প্রথম পাতা
  • আন্দোলন
  • কৃষি ও গ্রাম
  • খবরে দুনিয়া
  • চলতে চলতে
  • পরিবেশ
  • শিক্ষা ও স্বাস্থ্য
  • শিল্প ও বাণিজ্য
  • নাবালকথা

সংবাদমন্থন

পাতি লোকের পাতি খবর

  • আমাদের কথা
    • যোগাযোগ
  • পত্রিকার কথা
    • পাক্ষিক কাগজ
    • জানুয়ারি ২০০৯ – এপ্রিল ২০১২
  • মন্থন সাময়িকী
    • মন্থন সাময়িকী নভেম্বর ডিসেম্বর ২০১৪
    • মন্থন সাময়িকী সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ২০১৪
    • সাম্প্রতিক সংখ্যাগুলি
    • সাম্প্রতিক পিডিএফ
    • পুরনো সংখ্যাগুলি
  • সংবাদ সংলাপ
  • বিষয়ের আলোচনা

বজবজ রোড বাড়াতে জিনজিরাবাজারে দোকান ভাঙার লিখিত হুমকি

September 6, 2012 admin Leave a Comment

অমিতা নন্দী, মহেশতলা, ৬ সেপ্টেম্বর#
ব্রেসব্রীজের কাছে জিনজিরাবাজারে যে অংশ বজবজ রোডের বাঁদিকে ছিল, সেখানকার দোকানিরা মহেশতলার পুরসভার চেয়ারম্যানের মৌখিক নির্দেশে রাস্তার উল্টোদিকে অন্য একটি কারখানার লিজ নেওয়া জমিতে গেট ভেঙে ঢুকে পড়ে বছরখানেক আগে। বজবজ রোড সম্প্রসারণের জন্য নাকি এটা দরকার ছিল, অর্থাৎ সরকারি জমি দখলমুক্ত করতে গিয়ে বেসরকারি জমি দখল করা হল। যে কোম্পানি ওই জমি লিজ নিয়েছিল পনেরো বছরের জন্য, তারা সংশ্লিষ্ট থানায় এফআইআর করে।

পুরসভার চেয়ারম্যান ওই বাজারের ব্যবসায়ীদের মৌখিক ভাবে আশ্বাস দিয়েছিলেন, যে তাদের উনি দেখবেন। বেশিরভাগ দোকানি পুরোনো জায়গা ছেড়ে গেলেও মুষ্টিমেয় চার-পাঁচটি দোকানের ব্যবসায়ীরা জায়গা ছাড়েননি। তাঁরা উপযুক্ত লিখিত নোটিশ দেখতে চেয়েছিলেন। এবং সঠিক ও আইনি পুনর্বাসনের দাবি করেছিলেন। এতদিন তাদের ওপর নানাভাবে চাপ সৃষ্টি করা ও হুমকি দেওয়া চলছিল। তারা বজবজ রোড (জিনজিরা-আছিপুর) ব্যবসায়ী উচ্ছেদ প্রতিরোধ কমিটির নেতৃত্বে হাইকোর্টে মামলা করেন এবছর ফেব্রুয়ারি মাসে। গত জুলাই মাস থেকে হাইকোর্টে শুনানি আরম্ভ হয়।
হাইকোর্টে চিফ জাস্টিস সরকারপক্ষের কাছে সমস্ত ডকুমেন্ট দেখতে চান। এতদিনেও তারা কোনও সাড়া দেননি। উপরন্তু মামলা চলাকালীন সম্প্রতি হঠাৎ একটি নোটিশ জারি করে মহেশতলা পুরসভার পক্ষ থেকে ওই চারটি দোকানে আঠা দিয়ে ওই নোটিশ লাগিয়ে দেওয়া হয় (ছবি দ্রষ্টব্য)। ইতিমধ্যে হাইকোর্টে আবার একটি শুনানির দিন ছিল। সেদিনও চিফ জাস্টিস আবার পনেরো দিনের সময় দেন দু’পক্ষকেই নিজেদের ডকুমেন্ট পেশ করার জন্য। ব্যবসায়ীদের বলেছেন, তাদের ট্রেড লাইসেন্স ইত্যাদি দেখাতে। আর বলেছেন, মহেশতলা বা অন্য কোনও পুরসভার এক্তিয়ার নেই এমন কোনও নোটিশ ঝোলানোর। প্রথমত এটি একটি বিচারাধীন বিষয়। দ্বিতীয়ত, সরকারি জমি থেকে এভিকশন বা উচ্ছেদের অধিকার পুরসভার চেয়ারম্যানের নেই। তা করতে পারে পিডব্লুডি বা বিএলএল এলআরও, বলেছেন ব্যবসায়ী পক্ষের উকিল।

শিল্প ও বাণিজ্য উচ্ছেদ, জিনজিরাবাজার, দোকান

এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অনুসন্ধান করুন

সংবাদ মন্থন

  • ছিটমহল
  • মাতৃভূমি লোকাল

খবরের মাসিক সূচী

মেটা

  • Log in
  • Entries feed
  • Comments feed
  • WordPress.org

সাম্প্রতিক মন্তব্য

  • TG Roy on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প
  • Subrata Ghosh on স্বনির্ভরতায় উজ্জ্বল ‘শিশু কিশোর বিকাশ মেলা’
  • সুমিত চক্রবর্তী on ‘গুণগত মেশিন একটা মানুষকে মানসিক রোগী বানিয়ে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দিচ্ছে’
  • তীর্থরাজ ত্রিবেদী on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প

ফোরাম

  • আড্ডা
  • বিষয়ের আলোচনা
  • সংবাদ সংলাপ
  • সাংগঠনিক আলাপ

লে-আউট সহায়তা

সংবাদমন্থন প্রিন্ট >>
 
নমুনা ল্যাটেক>>

songbadmanthanweb [at the rate] gmail.com · যোগাযোগ · দায়দায়িত্ব · Log in