• প্রথম পাতা
  • আন্দোলন
  • কৃষি ও গ্রাম
  • খবরে দুনিয়া
  • চলতে চলতে
  • পরিবেশ
  • শিক্ষা ও স্বাস্থ্য
  • শিল্প ও বাণিজ্য
  • নাবালকথা

সংবাদমন্থন

পাতি লোকের পাতি খবর

  • আমাদের কথা
    • যোগাযোগ
  • পত্রিকার কথা
    • পাক্ষিক কাগজ
    • জানুয়ারি ২০০৯ – এপ্রিল ২০১২
  • মন্থন সাময়িকী
    • মন্থন সাময়িকী নভেম্বর ডিসেম্বর ২০১৪
    • মন্থন সাময়িকী সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ২০১৪
    • সাম্প্রতিক সংখ্যাগুলি
    • সাম্প্রতিক পিডিএফ
    • পুরনো সংখ্যাগুলি
  • সংবাদ সংলাপ
  • বিষয়ের আলোচনা

ধানে উৎসাহ হারিয়ে কলাচাষে ঝুঁকছে চাষি

June 3, 2014 admin Leave a Comment

শমিত, শান্তিপুর, ২৯ মে#

কলাবাগানের ছবি শমীক সরকারের তোলা।
কলাবাগানের ছবি শমীক সরকারের তোলা।

শান্তিপুর ব্লকের অন্তর্গত গ্রামাঞ্চলে এ বছরে কলাচাষের আধিক্য খুব বেশি চোখে পড়ছে। শোনা যাচ্ছে ধান চাষ ছেড়ে অনেক চাষি কলাচাষে ঝুঁকছে। ব্লকের ভালুকা বটতলা অঞ্চলের চাষি নারায়ণ মণ্ডলের সঙ্গে কথোপকথনে জানা গেল, ধানচাষের খরচ যে পর্যায়ে পৌঁছেছে তা আর সামলানো যাচ্ছে না। কলাচাষে তবু কিছুটা পয়সার মুখ চাষিরা দেখতে পাচ্ছে। প্রতি কলাচারা তিন চারটাকা দামে কিনে মাস ছয়েক যত্ন করে পরিচর্যা করলে চাষের খরচ ও শ্রম বাদ দিয়ে কিছু টাকা চাষির হাতে থাকছে। তবে এবছর অত্যন্ত খরা হওয়ার জন্য চাষের খরচ বেশ বেড়ে গেছে।
সাধারণত কলাচাষিরা সবরি, কাঁঠালি ও চাঁপা কলার চাষই করে থাকে। ফসল উঠলে কাঁদি পিছু ২০০-২৫০ টাকায় তা বিকোয়। তবে কলা চাষে প্রতি দশ দিন অন্তর, প্রতি ঘন্টায় ১২০ টাকা দরে, বিঘা প্রতি চারঘন্টা জল দিতে হয়। এ বছর খরার জন্য এই বাড়তি খরচ কিছুটা বেশি। খুব ভালো চাষ হলে প্রতি কাঁদিতে ২৫০ থেকে ৩০০ টা কলা থাকে। চাষিরা সাধারণত কাছাকাছি কোনো আড়ত-এ তা বিক্রি করে। পুজো-পার্বণ ও বিয়ের মরশুমে কলার দাম ভালোই পাওয়া যায়। ছটপুজোর সময় কলার দাম সবচেয়ে চড়া থাকে, জানালেন নারায়ণবাবু। আবার বিশেষ বিশেষ সময় ওই কাঁদিই পঞ্চাশ টাকা দামে নেমে আসে।
এবছর রানাঘাট মৌজার গাজিপুর, তারাপুর তিলডাঙা হবিবপুর অঞ্চলে তিনশো থেকে চারশো একর জমিতে চাষিরা ধান ছেড়ে কলা চাষ করেছে। তবে বেশিরভাগই চাঁপাকলা। আমার ট্রেনের সহযাত্রী চাষিজীবী তারাচাঁদ বিশ্বাস জানালেন, তিনিও পাঁচ কাঠা জমিতে চাঁপাকলা চাষ করেছেন। তাঁর কাছ থেকে জানা গেল, খরার জন্য এ বছরে জলের পরিমাণ জমিতে বাড়াতে হয়েছে। ইউরিয়া পটাশ ফসফেট ১০-২৬ ও ১৫-১৫ সার এবং থিওডিন মিরাকেল ওস্তাদ — এই ওষুধের প্রয়োগে কলার চাষ করেছে অঞ্চলের চাষিরা। শুধুমাত্র জমি তৈরির সময় খোল ও গোবরের জৈব সার ছাড়া রাসায়নিক সার প্রয়োগ করেই কলা চাষ হচ্ছে। মোচ বা মোচা কেটে নেওয়ার পর কলাকে দেখনদারি ও পুরুষ্টু করতে স্প্রে করে ওষুধ দিতে হচ্ছে। এ বছর এতদঞ্চলে প্রচুর চাষি ধান ছেড়ে কলা বাদাম তিল গাঁদাফুল চাষের দিকেই ঝুঁকেছে। নারায়ণবাবু জানালেন, তিনি হাজার প্রতি দুশো টাকা দরে গাঁদা চারা কিনে তাঁর জমিতে লাগিয়েছেন। এ বছরই তিনি গাঁদা চারা চাষ করলেন।

কৃষি ও গ্রাম কলাচাষ, ধানচাষ

এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অনুসন্ধান করুন

সংবাদ মন্থন

  • ছিটমহল
  • মাতৃভূমি লোকাল

খবরের মাসিক সূচী

মেটা

  • Log in
  • Entries feed
  • Comments feed
  • WordPress.org

সাম্প্রতিক মন্তব্য

  • TG Roy on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প
  • Subrata Ghosh on স্বনির্ভরতায় উজ্জ্বল ‘শিশু কিশোর বিকাশ মেলা’
  • সুমিত চক্রবর্তী on ‘গুণগত মেশিন একটা মানুষকে মানসিক রোগী বানিয়ে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দিচ্ছে’
  • তীর্থরাজ ত্রিবেদী on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প

ফোরাম

  • আড্ডা
  • বিষয়ের আলোচনা
  • সংবাদ সংলাপ
  • সাংগঠনিক আলাপ

লে-আউট সহায়তা

সংবাদমন্থন প্রিন্ট >>
 
নমুনা ল্যাটেক>>

songbadmanthanweb [at the rate] gmail.com · যোগাযোগ · দায়দায়িত্ব · Log in