• প্রথম পাতা
  • আন্দোলন
  • কৃষি ও গ্রাম
  • খবরে দুনিয়া
  • চলতে চলতে
  • পরিবেশ
  • শিক্ষা ও স্বাস্থ্য
  • শিল্প ও বাণিজ্য
  • নাবালকথা

সংবাদমন্থন

পাতি লোকের পাতি খবর

  • আমাদের কথা
    • যোগাযোগ
  • পত্রিকার কথা
    • পাক্ষিক কাগজ
    • জানুয়ারি ২০০৯ – এপ্রিল ২০১২
  • মন্থন সাময়িকী
    • মন্থন সাময়িকী নভেম্বর ডিসেম্বর ২০১৪
    • মন্থন সাময়িকী সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ২০১৪
    • সাম্প্রতিক সংখ্যাগুলি
    • সাম্প্রতিক পিডিএফ
    • পুরনো সংখ্যাগুলি
  • সংবাদ সংলাপ
  • বিষয়ের আলোচনা

দীর্ঘস্থায়ী শান্তি আলোচনার আগে জবরদখল ও অবরোধ তুলে নেওয়ার দাবিতে অনড় গাজা

August 16, 2014 admin Leave a Comment

কুশল বসু, কলকাতা, ১৫ আগস্ট#

bafar

”
এত বেদনা, আঘাত আর রক্তপাত সত্ত্বেও, গাজার বেশিরভাগ মানুষই কিন্তু ইজরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি চায় না। গাজার যে কোনো রাস্তা দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে লোকের সঙ্গে কথা বলে দেখো, দেখবে দশজনের মধ্যে হয়ত একজন চাইবে যুদ্ধবিরতি। বাকিরা বলবে, সংগ্রাম চলুক।
এর কারণ, লোকে জানে যুদ্ধবিরতির রাজনীতিটা, লোকে ইজরায়েলকে চেনে। তারা জানে, ইজরায়েলের পরিকল্পনাটা কী!!! হামাস এবং অন্যান্য প্যালেস্তানিয় আন্দোলনগুলি জীবনে অন্তত একবারের জন্যও মানুষের কথা শুনে দরকষাকষির টেবিল থেকে উঠে চলে আসবে কি? … টেবিলে আমাদের শর্তটা ছুঁড়ে দিয়ে ইজরায়েলকে বলে এসো, যুদ্ধক্ষেত্রে দেখা হবে …
আবু ইয়াজান, গাজা ইউথ ব্রেকস আউট-এর সদস্য, ১৬ আগস্ট

দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধবিরতির দিকে যাচ্ছে ইজরায়েলের বর্তমান গাজা আগ্রাসন। কিন্তু এরই মধ্যে গাজায় যে ধ্বংসলীলা চালিয়েছে ইজরায়েল, তা গাজাকে প্রায় মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিয়েছে। এরই মধ্যে ১৯০০ গাজাবাসী প্রাণ হারিয়েছে ইজরায়েলি হানায়, এর মধ্যে ৪১৫ জনই শিশু। প্রায় ১০,০০০ জন আহত। রেড ক্রস নামক অসরকারি সংগঠনটির কর্তা পিটার মরার বলেছেন, গাজায় যে ধ্বংসলীলা চলেছে তার তুল্য জিনিস তিনি জীবনে দেখেননি। প্রায় দশ হাজার বাড়ি সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়েছে। তিরিশ হাজার বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত। ২৯ জুলাই গাজার একমাত্র তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, ফলে স্তব্ধ হয়ে গিয়েছে ময়লা পরিশোধণ, রেফ্রিজারেশন, যোগাযোগ প্রভৃতি। শয়ে শয়ে স্কুল, মসজিদ, কারখানা ও খামার ক্ষতিগ্রস্ত। ২০০৯ এবং ২০১২ সালের ইজরায়েলি হানায় গাজায় যে ধ্বংস ঘটে, তা পুনর্নির্মাণ হয়নি, ফের নয়া ধ্বংস।
গাজায় মোট হাসপাতালের বেড ছিল দুই হাজার সাতচল্লিশটি। অর্থাৎ হাসপাতাল ধ্বংস না হলেও প্রতি পাঁচজন আহত পিছু একটি করে বিছানা ছিল হাসপাতালে। প্রয়োজনের তুলনায় অতি দ্রুত ছেড়ে দিতে হচ্ছে আহতদের। তাছাড়া ওষুধ সাপ্লাই কম। অতি সম্প্রতি তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী এর্দোগান ঘোষণা করেছেন, আহত গাজাবাসীদের তুরস্কে নিয়ে গিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হবে।
কায়রোতে যে দর কষাকষি চলছে হামাস, ইজরায়েল এবং মধ্যস্থতাকারী মিশরের মধ্যে, তার মূল কথাটি হল, ইজরায়েল গত সাত বছর ধরে চালিয়ে আসা গাজার ওপর অবরোধ প্রত্যাহার করবে কি না। এই অবরোধ না তুলে নিয়ে আলোচনায় বসাই অর্থহীন। ইজরায়েল সেই পুরোনো কাজটি না করে নতুন নতুন হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। এবারেই তারা দাবি করেছে, সীমান্তের তিন কিলোমিটার ছেড়ে দিয়ে বসবাস করতে হবে গাজাবাসীকে। বস্তুত তিন কিলোমিটার ছেড়ে দেওয়া মানে গাজার ৪৪ শতাংশ জায়গা ছেড়ে দেওয়া (মানচিত্র দ্রষ্টব্য)।

খবরে দুনিয়া ইজরায়েল, গাজা, প্যালেস্তাইন, যুদ্ধ, যুদ্ধবিরতি

এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অনুসন্ধান করুন

সংবাদ মন্থন

  • ছিটমহল
  • মাতৃভূমি লোকাল

খবরের মাসিক সূচী

মেটা

  • Log in
  • Entries feed
  • Comments feed
  • WordPress.org

সাম্প্রতিক মন্তব্য

  • TG Roy on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প
  • Subrata Ghosh on স্বনির্ভরতায় উজ্জ্বল ‘শিশু কিশোর বিকাশ মেলা’
  • সুমিত চক্রবর্তী on ‘গুণগত মেশিন একটা মানুষকে মানসিক রোগী বানিয়ে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দিচ্ছে’
  • তীর্থরাজ ত্রিবেদী on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প

ফোরাম

  • আড্ডা
  • বিষয়ের আলোচনা
  • সংবাদ সংলাপ
  • সাংগঠনিক আলাপ

লে-আউট সহায়তা

সংবাদমন্থন প্রিন্ট >>
 
নমুনা ল্যাটেক>>

songbadmanthanweb [at the rate] gmail.com · যোগাযোগ · দায়দায়িত্ব · Log in