• প্রথম পাতা
  • আন্দোলন
  • কৃষি ও গ্রাম
  • খবরে দুনিয়া
  • চলতে চলতে
  • পরিবেশ
  • শিক্ষা ও স্বাস্থ্য
  • শিল্প ও বাণিজ্য
  • নাবালকথা

সংবাদমন্থন

পাতি লোকের পাতি খবর

  • আমাদের কথা
    • যোগাযোগ
  • পত্রিকার কথা
    • পাক্ষিক কাগজ
    • জানুয়ারি ২০০৯ – এপ্রিল ২০১২
  • মন্থন সাময়িকী
    • মন্থন সাময়িকী নভেম্বর ডিসেম্বর ২০১৪
    • মন্থন সাময়িকী সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ২০১৪
    • সাম্প্রতিক সংখ্যাগুলি
    • সাম্প্রতিক পিডিএফ
    • পুরনো সংখ্যাগুলি
  • সংবাদ সংলাপ
  • বিষয়ের আলোচনা

তারকেশ্বরে চাষি বেচছে সাড়ে তিন টাকায়, জানবাজারে সেই আলুর খুচরো দাম আট টাকা; আলু কেনার সরকারি ঘোষণার বাস্তবায়নে দেরি

March 15, 2015 admin Leave a Comment

মুহাম্মদ হেলালউদ্দিন, কলকাতা ১৪ মার্চ, ২০১৫#
১০ মার্চ মঙ্গলবার হুগলী আর বর্ধমানে আত্মঘাতী হলো দুই আলু চাষি। বুধবার কৃষি বিপণন মন্ত্রী অরূপ রায় বলেন, চাষিদের থেকে সাড়ে পাঁচ টাকা কেজি দরে পঞ্চাশ হাজার টন আলু কেনা হবে। সহায়ক মূল্য ঘোষণাও ছিল আশ্বাসে। কিন্তু এই আশ্বাস বাস্তবায়ন হচ্ছে কি? এমন প্রশ্ন চাষিদের। ধান কেনা নিয়েও সরকার নানা আশ্বাস দেয়। কিন্তু তার সুফল পায় না প্রান্তিক চাষি।
এবার সারা দেশেই আলুর ফলন বেশি। গতবার ওড়িশা অসম ঝাড়খণ্ড, বিহারে আলুর ফলন ভালো হয়নি। কিন্তু এবারে ওই রাজ্যগুলিতে আলুর ফলন ভালো হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে গত বছর আলুর ফলন ছিল ৮৫ লক্ষ টন। এবারে সেখানে আলুর ফলন ১ কোটি ২০ লক্ষ টন। অথচ এই রাজ্যে সব হিমঘর মিলিয়ে ৭৪ লক্ষ টন আলু সংরক্ষণ করা যায়। যার ফলে আলুর দাম কমতে থাকে। তারকেশ্বর আরামবাগ এলাকায় বস্তা (৫০ কেজি) প্রতি আলুর দাম ১৭০ — ১৮০ টাকা। অর্থাৎ প্রতি কিলো সাড়ে তিন টাকা। এই লেখা যখন লিখছি, তখন কলকাতার জানবাজার থেকে আলু কিনছি ৮ টাকা কেজি দরে। এই কয়েক কিলোমিটার দূরত্বে কেন এই তফাত? এই সাড়ে চার টাকা কে খাচ্ছে?
বুধবার ১১ মার্চ কৃষিমন্ত্রী শ্রী পূর্ণেন্দু বসু ঘোষণা করেন নবান্ন থেকে — শুধু কলকাতার বাজারে সরকারি বিপণন কেন্দ্রগুলির জন্য আলাদা করে পাঁচ টাকা কেজি দরে আলু কেনা হবে। তা বিক্রি করা হবে কেজিতে দু-টাকা লাভে। তবে কবে থেকে বলা হয়নি। তা-ও কলকাতার মানুষ পাবে। আর মফস্বলের মানুষ? এই খাতে প্রতিদিন ১০-১৫ টন আলু কৃষক সমবায় বা সরাসরি মাঠ থেকে কেনা হবে। সে কত দিন?
বাবলু পাল, জয়দেব পাল — নিউ মার্কেট থানার পেছনে মুদির দোকান। বাড়ি হুগলির জঙ্গীপাড়ায়। কলকাতার পঞ্চাশ কিলোমিটার দূরে। সে আলু বিক্রি করছে তার মুদির দোকানে ৮ টাকা কেজি দরে। বাবলু পাল বলেন,

‘এখানে আলু কিনছি ২৫০ টাকা বস্তা। ক্যারিং কস্ট, ওয়েস্টেজ নিয়ে আমাদের কেনা পড়ে যাচ্ছে ৬ টাকা কেজি। অথচ আমি দেশের বাড়িতে আলু বেচতে পারছি না ১৩০ টাকা বস্তাতেও। এক বিঘায় আলু চাষ করতে খরচ হচ্ছে ১৫ হাজার টাকা। ১০০ বস্তা আলু হয়েছে। ১৩০ টাকা বস্তা দরে বিক্রি করলে ১৩ হাজার টাকা পাবো। কীভাবে চলবে বলুন? যে আড়ত থেকে কিনে এই মুদি দোকানে আলু বেচছি, সে আড়তের ব্যবসায়ী বলছে, আমাকে আলু এনে দাও তোমার দেশের বাড়ি থেকে ২৩০ টাকা বস্তা দরে। আমি কীভাবে আনি বলুন তো? আমি তো এই লাইনটা বুঝি না।’

কৃষি ও গ্রাম আলু, আলু ব্যবসায়ী, আলুচাষ, আলুচাষি, জঙ্গীপাড়া, জানবাজার, তারকেশ্বর

এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অনুসন্ধান করুন

সংবাদ মন্থন

  • ছিটমহল
  • মাতৃভূমি লোকাল

খবরের মাসিক সূচী

মেটা

  • Log in
  • Entries feed
  • Comments feed
  • WordPress.org

সাম্প্রতিক মন্তব্য

  • TG Roy on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প
  • Subrata Ghosh on স্বনির্ভরতায় উজ্জ্বল ‘শিশু কিশোর বিকাশ মেলা’
  • সুমিত চক্রবর্তী on ‘গুণগত মেশিন একটা মানুষকে মানসিক রোগী বানিয়ে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দিচ্ছে’
  • তীর্থরাজ ত্রিবেদী on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প

ফোরাম

  • আড্ডা
  • বিষয়ের আলোচনা
  • সংবাদ সংলাপ
  • সাংগঠনিক আলাপ

লে-আউট সহায়তা

সংবাদমন্থন প্রিন্ট >>
 
নমুনা ল্যাটেক>>

songbadmanthanweb [at the rate] gmail.com · যোগাযোগ · দায়দায়িত্ব · Log in