• প্রথম পাতা
  • আন্দোলন
  • কৃষি ও গ্রাম
  • খবরে দুনিয়া
  • চলতে চলতে
  • পরিবেশ
  • শিক্ষা ও স্বাস্থ্য
  • শিল্প ও বাণিজ্য
  • নাবালকথা

সংবাদমন্থন

পাতি লোকের পাতি খবর

  • আমাদের কথা
    • যোগাযোগ
  • পত্রিকার কথা
    • পাক্ষিক কাগজ
    • জানুয়ারি ২০০৯ – এপ্রিল ২০১২
  • মন্থন সাময়িকী
    • মন্থন সাময়িকী নভেম্বর ডিসেম্বর ২০১৪
    • মন্থন সাময়িকী সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ২০১৪
    • সাম্প্রতিক সংখ্যাগুলি
    • সাম্প্রতিক পিডিএফ
    • পুরনো সংখ্যাগুলি
  • সংবাদ সংলাপ
  • বিষয়ের আলোচনা

‘চাকরি খতম হলে নাগরিক-পুলিশ ব্যাটাকে দেখব’

March 9, 2014 admin Leave a Comment

২৮ ফেব্রুয়ারি, আব্দুল আহাদ মোল্লা, রাজাবাগান, মেটিয়াবুরুজ#

M_Id_166376_Civic_Police_Volunteer_Force_

পশ্চিমবাংলায় নতুন সরকার গঠন হওয়ার ফলে যেসব পরিবর্তন হয়েছে, তার মধ্যে একটা হল নাগরিক-পুলিশ পরিষেবা। এই রাজ্যে গ্রাম-শহর মিলিয়ে প্রায় এক লক্ষ পঁয়ত্রিশ হাজার বেকার যুবক এই কাজে রত। কেউ কলেজে পড়াশুনা করে টিউশনি পড়িয়ে পড়ার খরচ জোগার করে; কেউ হয়তো পড়াশুনা শেষ করে পুরোপুরি বেকার। এক কথায় কিছুটা হলেও বেশ কিছু শিক্ষিত বেকার যুবকের কিছু রোজগারের সংস্থান হয়েছে। তবে আবার নতুন করে সমস্যা তৈরিও হবে। কারণ এই চাকরির মেয়াদ ফুরিয়ে আসছে। আপাতত ভোট পর্যন্ত মেয়াদ আছে বলে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে।
প্রথমে নাগরিক-পুলিশ চালু করা হয়েছিল মাত্র একমাসের জন্য। তারপর মেয়াদ বাড়িয়ে আরও চারমাস করা হল। মাইনে দিনপ্রতি একশো চল্লিশ টাকা, এখনও তাই আছে। মাসের শেষে ডিউটির খাতা দেখে রোজ হিসেব করে পয়সা দেওয়া হয়। অর্থাৎ ডিউটি দিলে মাইনে, নইলে কাটা। কিন্তু ভোট ফুরিয়ে গেলে চাকরিও ফুরিয়ে যাবে। প্রিয় সাহিত্যিক মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাষায় ‘বর্ষা ফুরাইয়া গেলে পদ্মা কৃপণ হইয়া যায়’।
নাগরিক-পুলিশের প্রয়োজন কোথায়? প্রধানত গ্রামের নিরাপত্তার জন্য নাগরিক-পুলিশ পরিষেবা। গ্রামে অশান্তি-মারামারি হলে নাগরিক-পুলিশ তা নিয়ন্ত্রণ করতে থানায় গিয়ে অভিযোগ দায়ের করে। গ্রামের সুবিধা-অসুবিধা সুশৃঙ্খলভাবে দেখভাল করার জন্য নিয়োগ করা হয়েছে এদের। পুজো গেল, মহরম গেল, সবকিছুতে শান্তি বজায় রাখার দায়িত্ব ছিল এদের।
বামফ্রন্টের আমলে ঝামেলা হলে অনেক সময় ইচ্ছেমতো একতরফা অবিচার করে চোখ রাঙিয়ে পুরো ব্যাপারটা ধামাচাপা দেওয়া হত। নাগরিক-পুলিশ থাকলে রাজনৈতিক দাদাদের ‘দাদাগিরি’ উঠে যাবে। শহরের নাগরিক-পুলিশের ইউনিফর্ম আছে। তারা ট্রাফিক পুলিশের সঙ্গে যুক্ত হয়ে কাজ করছে। ড্রেস বা ইউনিফর্মের কিছু সুবিধা আছে। গ্রামে তা না থাকায় অনেক সময় তাদের হেয় প্রতিপন্ন হতে হচ্ছে। দু-এক জায়গায় নাগরিক-পুলিশকে পিটিয়ে মেরে দেওয়া হয়েছে। ঘটনা ঘটেছিল বাঁকুড়া জেলায়। দুর্গাপুরেও একজনের দুর্ঘটনা হয়েছে লরির ধাক্কায়।
এতদিন পর্যন্ত নাগরিক-পুলিশের কাজ করে ছেড়ে দেওয়ার ফলে বেশ অসুবিধা হবে। একটা মানসিক নির্যাতন তো হচ্ছেই — এ আবার কীসের পুলিশ! কাজ ফুরিয়ে যাওয়ার পর এদের নিরাপত্তার জন্য সরকারকে ভাবতে হবে। কেননা কেউ হয়তো তৈরি হয়েই আছে, চাকরি খতম হলে ব্যাটাকে একবার দেখব!

শিল্প ও বাণিজ্য নাগরিক পুলিশ

এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অনুসন্ধান করুন

সংবাদ মন্থন

  • ছিটমহল
  • মাতৃভূমি লোকাল

খবরের মাসিক সূচী

মেটা

  • Log in
  • Entries feed
  • Comments feed
  • WordPress.org

সাম্প্রতিক মন্তব্য

  • TG Roy on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প
  • Subrata Ghosh on স্বনির্ভরতায় উজ্জ্বল ‘শিশু কিশোর বিকাশ মেলা’
  • সুমিত চক্রবর্তী on ‘গুণগত মেশিন একটা মানুষকে মানসিক রোগী বানিয়ে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দিচ্ছে’
  • তীর্থরাজ ত্রিবেদী on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প

ফোরাম

  • আড্ডা
  • বিষয়ের আলোচনা
  • সংবাদ সংলাপ
  • সাংগঠনিক আলাপ

লে-আউট সহায়তা

সংবাদমন্থন প্রিন্ট >>
 
নমুনা ল্যাটেক>>

songbadmanthanweb [at the rate] gmail.com · যোগাযোগ · দায়দায়িত্ব · Log in