• প্রথম পাতা
  • আন্দোলন
  • কৃষি ও গ্রাম
  • খবরে দুনিয়া
  • চলতে চলতে
  • পরিবেশ
  • শিক্ষা ও স্বাস্থ্য
  • শিল্প ও বাণিজ্য
  • নাবালকথা

সংবাদমন্থন

পাতি লোকের পাতি খবর

  • আমাদের কথা
    • যোগাযোগ
  • পত্রিকার কথা
    • পাক্ষিক কাগজ
    • জানুয়ারি ২০০৯ – এপ্রিল ২০১২
  • মন্থন সাময়িকী
    • মন্থন সাময়িকী নভেম্বর ডিসেম্বর ২০১৪
    • মন্থন সাময়িকী সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ২০১৪
    • সাম্প্রতিক সংখ্যাগুলি
    • সাম্প্রতিক পিডিএফ
    • পুরনো সংখ্যাগুলি
  • সংবাদ সংলাপ
  • বিষয়ের আলোচনা

এক নজরে গুজরাত হিংসা (২০০২)

April 9, 2013 admin Leave a Comment

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস পত্রিকা থেকে,  ২০০২ এর গুজরাত হিংসায় স্বজন হারানো মুসলিম মেয়ে।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস পত্রিকা থেকে, ২০০২ এর গুজরাত হিংসায় স্বজন হারানো মুসলিম মেয়ে।
  • ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০০২ গুজরাতের গোধরা স্টেশনে সবরমতী এক্সপ্রেসে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার ফলে ৫৮ জন মারা যায়, যাদের মধ্যে বেশ কিছু লোক অযোধ্যা থেকে করসেবা করে ফিরছিল। পরদিন সেই মৃতদেহগুলি আহমেদাবাদ নিয়ে গিয়ে মিছিল করার অনুমতি দেয় মোদির সরকার। শাসক দলের সমর্থনে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ বনধ্‌ ডাকে। এই শবদেহ নিয়ে মিছিল এবং বনধ্‌ থেকে শুরু হয় প্রায় গোটা গুজরাত জুড়ে মাসাধিক কাল ব্যাপী হিংসা। মোদি প্রকাশ্যে বলেন, এই হিংসা গোধরার ঘটনার প্রতিক্রিয়া।
  • গুজরাত সরকারের পরিসংখ্যান, সেখানকার ২৫টি জেলার মধ্যে অন্তত ১৫টিতে, ১৫১টি শহরে এবং ৯৯৩টি গ্রামে এই সাম্প্রদায়িক হিংসা ঘটে।
  • সরকারি মতে মোট মৃতের সংখ্যা ১২০০-র কিছু বেশি। বেসরকারি মতে আড়াই হাজার। তার মধ্যে আড়াইশ’ জনের লাশটুকুও পাওয়া যায়নি। ৭০ হাজার মানুষ গৃহহীন হয়।
  • সরকারি হিসেবে ২৭৩টি দরগা, ২৪১টি মসজিদ, ১৯টি মন্দির এবং ৩টি চার্চ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
  • এখনও পর্যন্ত গোধরার ঘটনার জন্য ৩১ জন আর তার পরবর্তী হিংসার জন্য ২১৮ জন দোষী সাব্যস্ত হয়েছে বিভিন্ন আদালতে।
  • হিউম্যান রাইটস ওয়াচ-এর ২০০২ সালের মে মাসের রিপোর্টে আছে, গুজরাতের রাজ্য সরকারি অফিসাররা সরাসরি এই হিংসায় জড়িত ছিল, এবং পরে সেগুলি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য ব্যাপক কারচুপি করে।
  • ২০১২ সালে সুপ্রিম কোর্ট নিযুক্ত ণ্ণবিশেষ তদন্ত কমিটি’র রিপোর্টে জানায়, এই হিংসায় মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভূমিকা ছিল না, কারণ তিনি সেনা নামানো, ত্রাণ শিবির খোলা, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনায় ভূমিকা নিয়েছিলেন। এই কমিটির রিপোর্টের তীব্র বিরোধিতা করে সমাজকর্মীরা। মোদি সরকার প্রথম থেকেই তথ্য লোপাট, সাক্ষীদের ভয় দেখানো, ইমানদার অফিসারদের শাস্তি প্রভৃতির মাধ্যমে সত্য আড়াল করেছে বলে জানায় তারা।
  • গুজরাত মামলায় সুপ্রিম কোর্টের নিযুক্ত অ্যামিকাস কুরি ণ্ণবিশেষ তদন্ত কমিটি’র মোদিকে ছাড় দেওয়ার তীব্র বিরোধিতা করে। এক আইপিএস অফিসারের হলফনামা উদ্ধৃত করে বলা হয়, মোদি গোধরার ঘটনার রাতে পুলিশ অফিসারদের সঙ্গে বৈঠক করে এই হিংসার রূপরেখা তৈরি করেন — এই অভিযোগ থেকে এখনই নিষ্কৃতি পাওয়ার কোনও কারণ নেই।

মানবাধিকার গুজরাত হিংসা (২০০২), নরেন্দ্র মোদি

এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অনুসন্ধান করুন

সংবাদ মন্থন

  • ছিটমহল
  • মাতৃভূমি লোকাল

খবরের মাসিক সূচী

মেটা

  • Log in
  • Entries feed
  • Comments feed
  • WordPress.org

সাম্প্রতিক মন্তব্য

  • TG Roy on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প
  • Subrata Ghosh on স্বনির্ভরতায় উজ্জ্বল ‘শিশু কিশোর বিকাশ মেলা’
  • সুমিত চক্রবর্তী on ‘গুণগত মেশিন একটা মানুষকে মানসিক রোগী বানিয়ে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দিচ্ছে’
  • তীর্থরাজ ত্রিবেদী on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প

ফোরাম

  • আড্ডা
  • বিষয়ের আলোচনা
  • সংবাদ সংলাপ
  • সাংগঠনিক আলাপ

লে-আউট সহায়তা

সংবাদমন্থন প্রিন্ট >>
 
নমুনা ল্যাটেক>>

songbadmanthanweb [at the rate] gmail.com · যোগাযোগ · দায়দায়িত্ব · Log in