• প্রথম পাতা
  • আন্দোলন
  • কৃষি ও গ্রাম
  • খবরে দুনিয়া
  • চলতে চলতে
  • পরিবেশ
  • শিক্ষা ও স্বাস্থ্য
  • শিল্প ও বাণিজ্য
  • নাবালকথা

সংবাদমন্থন

পাতি লোকের পাতি খবর

  • আমাদের কথা
    • যোগাযোগ
  • পত্রিকার কথা
    • পাক্ষিক কাগজ
    • জানুয়ারি ২০০৯ – এপ্রিল ২০১২
  • মন্থন সাময়িকী
    • মন্থন সাময়িকী নভেম্বর ডিসেম্বর ২০১৪
    • মন্থন সাময়িকী সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ২০১৪
    • সাম্প্রতিক সংখ্যাগুলি
    • সাম্প্রতিক পিডিএফ
    • পুরনো সংখ্যাগুলি
  • সংবাদ সংলাপ
  • বিষয়ের আলোচনা

আসামের জনগোষ্ঠী সংঘর্ষের সরেজমিন তদন্ত

August 18, 2012 admin Leave a Comment

২ থেকে ৬ আগস্ট ১১ জন গান্ধীবাদী কর্মী (সর্ব সেবা সংঘের সভানেত্রী রাধা ভাট ও সম্পাদক চন্দন পাল, শান্তি সাধনা আশ্রমের সম্পাদক হেমভাই সহ) চিরাং ও কোকরাঝাড় জেলার দাঙ্গাবিধ্বস্ত অঞ্চলে হিংসার কারণ অনুসন্ধান এবং জীবন ও সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয় করতে সরেজমিন তদন্তে যান। ৮ আগস্ট প্রেরিত তাঁদের রিপোর্টের অংশ এখানে বাংলায় অনুবাদ করা হল। শান্তি ও স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ফেরাতে এই দলটি কিছু আশু ও দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপের প্রস্তাব করেছে#

আশা করা হয়েছিল যে বোড়ো জঙ্গিরা ২০০৩ সালের চুক্তির পর তাদের অস্ত্র সমর্পন করবে। কিন্তু তা হয়নি। অস্ত্রের সরবরাহ বন্ধ হয়নি। সরকারও রাজনৈতিক কারণে বোড়ো জঙ্গিদের নিরস্ত্রীকরণ চায়নি। বোড়ো ন্যাশনাল ফ্রন্ট শাসক জোটের শরিক এবং সরকার বোড়োদের চটাতে চায় না। আধুনিক অস্ত্র অবাধে বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর জঙ্গিদের হাতে যাচ্ছে।
গত কয়েক বছর যাবৎ ‘বোড়ো টেরিটোরিয়াল অটোনমাস ডিস্ট্রিক্টস’ বিটিএডি এলাকাগুলিতে নবাগত মুসলমান বাসিন্দা এবং বোড়োদের মধ্যে উত্তেজনা বাড়তে থাকে। জমির দখল এবং হারানোর আশঙ্কা থেকেই এই উত্তেজনা। চক্রশিলা ওয়াইল্ড লাইফ স্যাঙচুয়ারির মধ্যেই রয়েছে বোড়োদের বেদলংমারি গ্রাম। স্যাঙচুয়ারি এলাকায় হাজার হাজার নতুন মুসলমান বসতি স্থাপন করতে শুরু করে। সেখানে সম্প্রতি ‘ঈদগাহ’ লেখা একটা সাইনবোর্ড লাগানো হয়েছিল। তারা জানতে পারে যে ফরেস্ট অফিসারেরা প্রাক্তন বোড়ো জঙ্গিদের ওই সাইনবোর্ড খুলে ফেলতে বলে। এর প্রতিবাদে ‘অল আসাম মাইনরিটি স্টুডেন্টস ইউনিয়ন’ আমসু কোকরাঝাড় জেলায় বনধ ডাকে। ইতিমধ্যে ‘অল বোড়োল্যান্ড মাইনরিটি স্টুডেন্টস ইউনিয়ন’ এবিএমসিইউ-এর সভাপতি এবং তাঁর সঙ্গীকে অজ্ঞাত পরিচয় দুষ্কৃতি গুলি করে। তাদের পায়ে গুলি লাগে, কিন্তু তাঁরা বেঁচে যান। মুসলমান সম্প্রদায়ের মানুষেরা সন্দেহ করেন, বোড়োদের কেউ এই গুলি চালিয়েছে। পরিস্থিতি আরও খারাপ হয় যখন আঁথিরপাড়ায় দুই এবিএমসিইউ সদস্যকে অজ্ঞাত পরিচয় দুষ্কৃতিরা গুলি করে হত্যা করে। ফের ১৯ জুলাই মাগুরমারিতে আরও দুজন এবিএমসিইউ নেতাকে গুলি করে হত্যা করা হয়। সন্দেহ করা হয় বোড়ো লিবারেশন টাইগারের প্রাক্তন জঙ্গিরাই এই ঘটনা ঘটিয়েছে। ২০ জুলাই রাতে বাঙালি মুসলমানদের এক জনতা বোড়ো লিবারেশন টাইগারের চার আত্মসমর্পনকারী জঙ্গিকে হত্যা করে। এই ঘটনার পর দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়ে। ২৩ জুলাই চিরাং জেলাতে এবং পরে ধুবড়িতেও হিংসার আগুন ছড়িয়ে পড়ে।

মানবাধিকার আসাম, জাতিদাঙ্গা, মুসলমান

এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অনুসন্ধান করুন

সংবাদ মন্থন

  • ছিটমহল
  • মাতৃভূমি লোকাল

খবরের মাসিক সূচী

মেটা

  • Log in
  • Entries feed
  • Comments feed
  • WordPress.org

সাম্প্রতিক মন্তব্য

  • TG Roy on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প
  • Subrata Ghosh on স্বনির্ভরতায় উজ্জ্বল ‘শিশু কিশোর বিকাশ মেলা’
  • সুমিত চক্রবর্তী on ‘গুণগত মেশিন একটা মানুষকে মানসিক রোগী বানিয়ে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দিচ্ছে’
  • তীর্থরাজ ত্রিবেদী on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প

ফোরাম

  • আড্ডা
  • বিষয়ের আলোচনা
  • সংবাদ সংলাপ
  • সাংগঠনিক আলাপ

লে-আউট সহায়তা

সংবাদমন্থন প্রিন্ট >>
 
নমুনা ল্যাটেক>>

songbadmanthanweb [at the rate] gmail.com · যোগাযোগ · দায়দায়িত্ব · Log in