• প্রথম পাতা
  • আন্দোলন
  • কৃষি ও গ্রাম
  • খবরে দুনিয়া
  • চলতে চলতে
  • পরিবেশ
  • শিক্ষা ও স্বাস্থ্য
  • শিল্প ও বাণিজ্য
  • নাবালকথা

সংবাদমন্থন

পাতি লোকের পাতি খবর

  • আমাদের কথা
    • যোগাযোগ
  • পত্রিকার কথা
    • পাক্ষিক কাগজ
    • জানুয়ারি ২০০৯ – এপ্রিল ২০১২
  • মন্থন সাময়িকী
    • মন্থন সাময়িকী নভেম্বর ডিসেম্বর ২০১৪
    • মন্থন সাময়িকী সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ২০১৪
    • সাম্প্রতিক সংখ্যাগুলি
    • সাম্প্রতিক পিডিএফ
    • পুরনো সংখ্যাগুলি
  • সংবাদ সংলাপ
  • বিষয়ের আলোচনা

শতবর্ষে সাদাত হাসান মান্টো

May 12, 2012 admin 1 Comment

রিটিশ শাসিত ভারতে ১৯৩৬-১৯৫৬ পর্বে একটা সাহিত্য আন্দোলন গড়ে উঠেছিল। আমরা বাঙালিরা তাকে ‘প্রগতিশীল লেখক সঙ্ঘ’ নামে জানি। এই আন্দোলনকে প্রায়ই সরলভাবে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির একটা শাখা সংগঠনের আন্দোলন বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায়, এই সাহিত্য-আন্দোলনের পরিচয় এত সরল ছিল না। সেই সাহিত্য-আন্দোলনের ঘূর্ণাবর্তে যে লেখক-সাহিত্যিকরা এসে পড়েছিলেন, তাঁদের অন্যতম ছিলেন সাদাত হাসান মান্টো। ভারত বিভাজনের আগে প্রগ্রেসিভ রাইটার্স অ্যাসোসিয়েশনে তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। কিন্তু তাঁকে কখনোই ‘পার্টির লোক’ বলে শনাক্ত করা যাবে না।
উর্দু সাহিত্যের অন্যতম প্রধান ছোটোগল্প লেখক সাদাত হাসান মান্টো ১৯১২ সালের ১১ মে জন্মেছিলেন পাঞ্জাবের লুধিয়ানা জেলার সামরালায়, মধ্যবিত্ত এক কাশ্মীরি পরিবারে। তখন সময়টা ছিল খুবই অস্থির। জালিয়ানওয়ালাবাগের গণহত্যার সময় তাঁর বয়স ছিল সাত। ওই পটভূমিতে তখনই তিনি লেখেন তাঁর প্রথম গল্প ‘তামাশা’, অবশ্য পুলিশের ভয়ে ছদ্মনামে।
তাঁর ইস্কুল-কলেজের শিক্ষাদীক্ষা নিয়ে মান্টো নিজেই লিখেছেন : ‘সেই অস্থিরচিত্ত মানুষটি, যার নাম সাদাত হাসান, এর পর উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য প্রায় খেপে উঠল, ব্যাচিলর ডিগ্রির জন্য এন্ট্রান্স পরীক্ষায় (এফ এ পরীক্ষায়) ফেল করল দু-বার এবং থার্ড ডিভিসনে পাস করল।
শুনে আপনারা আশ্চর্য হবেন যে, সে তার উর্দু পেপারে সব সময়ে ফেল করেছে। এখন যখন মানুষজন বলাবলি করে যে, সে একজন মহৎ উর্দু লেখক, আমি শুধু হাসি, কারণ, এমনকী এখনও সে উর্দু ভাষাটা জানে না।’
তাঁর যখন ২১ বছর বয়স, তখন অমৃতসরের আবদুল বারি আলিগ-এর উৎসাহে মান্টো অনুবাদ-সাহিত্যের কাজে হাত দেন। ১৯৩৬ সালে বোম্বাইয়ে থাকাকালীন তিনি হিন্দি ফিল্মের চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছেন। ১৯৪১ সালে অল ইন্ডিয়া রেডিওতে চাকরি নিয়ে দিল্লিতে আসেন এবং উর্দু চ্যানেলের জন্য লেখার কাজ করেন। ভারত ভাগের পর ১৯৪৮ সাল থেকে তিনি লাহোরবাসী। সেখানে মাত্র সাত বছর বেঁচেছিলেন তিনি। এই সামান্য সময়ে তিনি তাঁর লেখক-জীবনের সর্বোত্তম ফসল ফলিয়েছেন : ‘ঠান্ডা গোস্ত’, ‘খোল দো’, ‘টোবা টেক সিং’ এবং আরও অনেক নানা ধরনের লেখা। লিভারের সিরোসিস রোগে আক্রান্ত হয়ে ১৯৫৫ সালের ১৮ জানুয়ারি এক প্রচণ্ড শীতের দিনে তাঁর মৃত্যু হয়। এই স্বল্প জীবৎকালে তিনি হয়ে উঠেছিলেন ভারত-পাকিস্তানের শ্রেষ্ঠ ছোটোগল্প লেখক।

সূত্র : সাদাত হাসান মান্টো : কী এবং কেন, ভূমেন্দ্র গুহ, নন্দন, জানুয়ারি ২০১২ সংখ্যা

স্মরণ শতবর্ষ, সাদাত হাসান মান্টো

এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন এই প্রতিবেদনটি প্রিন্ট করুন

Comments

  1. SAJAHAN SEIKH says

    September 13, 2013 at 10:46 pm

    I like sadad hossain mano . your writing is so cute and meaningful. salam salam ………………

    Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অনুসন্ধান করুন

সংবাদ মন্থন

  • ছিটমহল
  • মাতৃভূমি লোকাল

খবরের মাসিক সূচী

মেটা

  • Log in
  • Entries feed
  • Comments feed
  • WordPress.org

সাম্প্রতিক মন্তব্য

  • TG Roy on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প
  • Subrata Ghosh on স্বনির্ভরতায় উজ্জ্বল ‘শিশু কিশোর বিকাশ মেলা’
  • সুমিত চক্রবর্তী on ‘গুণগত মেশিন একটা মানুষকে মানসিক রোগী বানিয়ে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দিচ্ছে’
  • তীর্থরাজ ত্রিবেদী on লোককবি গুরুদাস পালের আত্মজীবনী : জীবন ও শিল্প

ফোরাম

  • আড্ডা
  • বিষয়ের আলোচনা
  • সংবাদ সংলাপ
  • সাংগঠনিক আলাপ

লে-আউট সহায়তা

সংবাদমন্থন প্রিন্ট >>
 
নমুনা ল্যাটেক>>

songbadmanthanweb [at the rate] gmail.com · যোগাযোগ · দায়দায়িত্ব · Log in