- সংবাদমন্থন - https://songbadmanthan.com -

প্রতিদিন ৪০০টন তেজস্ক্রিয় জল বেরোচ্ছে (নজরে ফুকুশিমা ১৬-৩১ জানুয়ারি ২০১৪)

পোড়া জ্বালানি চুল্লি থেকে বের করে প্ল্যান্টের সাধারণ পুল-এ রাখা হচ্ছে।
পোড়া জ্বালানি চুল্লি থেকে বের করে প্ল্যান্টের সাধারণ পুল-এ রাখা হচ্ছে।

ফুকুশিমায় ক্লিন-আপ অর্থাৎ দূষণ-সাফাইয়ের উদ্যোগ আজও নানা সমস্যায় জর্জরিত। ধ্বংসপ্রাপ্ত ১নং পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৩নং চুল্লিতে একটা নতুন ফাটল পাওয়া গেছে। ২নং চুল্লির সাপ্রেশন পুলে একটা ৩ সেন্টিমিটার গর্ত রয়েছে বলে ভয় পাচ্ছে টেপকো। সেখান থেকে অতি-তেজস্ক্রিয় জল বেরিয়ে আসতে পারে। হিসেব মতো প্রতিদিন ৪০০ টন দূষিত তেজস্ক্রিয় জল বেরোচ্ছে। যদি সব ঠিকঠাক চলে, তাহলে ১ ও ২নং চুল্লির গলিত জ্বালানি সরানো শুরু করা যাবে ২০২০ সালে। ১৪০০ জন মানুষ একত্রে ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের তিন উৎপাদনকারী সংস্থার বিরুদ্ধে আর্থিক দায়িত্ব নেওয়ার দাবি করে মামলা করেছে। একটা ইতিবাচক খবর মনে হয় পাওয়া যাচ্ছে — জাপানি বিজ্ঞানীরা পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের গলিত জ্বালানির চিহ্নিতকরণ ও খতিয়ান নেওয়ার জন্য মহাজাগতিক রশ্মি ব্যবহার করার একটা উপায় উদ্ভাবন করেছেন।